ইয়া আমিরুল মোমেনীন আলী ইবনে আবি তালিব আলাইহিস সালাম মাদাদে
নাজাহুল বালাগা
খোৎবা3
পর্ব 2
এ খোৎবাটি খোৎবায়ে শিকশিকিয়্যাহ নামে অভিহিত এবং এটাকে আমিরুল মোমেনিনের প্রসিদ্ধ
খোৎবার অন্যতম বলে গণ্য করা হয়। এটা আর-রাহবাহ নামক স্থানে প্রদান করা হয়। কোন কোন লোক এ খোৎবাটি আমিরুল মামোমেনিনের নয় বলে মনে করেন। তারা আশ-শরীফ আর-রাজীর স্বীকৃত সততার ওপর দোষারোপ করে এ খোৎবাটি তার বুনন বলে মন্তব্য করেন। কিন্তু সত্যপ্রিয় পন্ডিতগণ এরূপ মন্তব্যের সকল প্রকার সত্যতা অস্বীকার করেছেন। কারণ খেলাফতের ব্যাপারে আলী ভিন্নমত পোষণ করতেন। একথা আদৌ গোপনীয় নয়। সুতরাং খোৎবার ইঙ্গিীতসমূহ বাস্তব অবস্থার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এ খোৎবায় যে সমস্ত ঘটনাবলী পরোক্ষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে তা বর্ষানুক্ৰমিক ইতিহাসে লিপিবদ্ধ ছিল যা প্রতিটি কথার সত্যতা অক্ষরে অক্ষরে প্রমাণ করে। যেখানে এসব কথা ইতিহাসে বর্ণিত আছে আবার আমিরুল মোমেনিনও বিশদভাবে বলেছেন। সেখানে এসব কথা অস্বীকার করার মতো ক্ষেত্র থাকতে পারে না। রাসুলের (সঃ) ইনতিকালের পরবতীর্ণ দুঃখজনক অবস্থা যদি তার স্মৃতিকে তিক্তভাবে নাড়া দিয়ে থাকে। তবে তাতে আশ্চর্য হবার কিছু নেই। এতে কোন সন্দেহ নেই যে, এ খোৎবাটি কতিপয় ব্যক্তিত্বের সম্রামে আঘাত হেনেছে কিন্তু খোৎবাটি আমিরুল মোমিনের বক্তব্য নয় বললেই সভ্রম রক্ষা করা যাবে না। কারণ এ ধরণের সমালোচনা অন্যান্য ঐতিহাসিকগণও উল্লেখ করেছেন। আমর ইবনে বাহুর আল-যাহিজ (আবু উসমান)। আমিরুল মামোমেনিনের খোৎবার যে শব্দগুলি রেকর্ড করেছিলেন তা খোৎবায়ে শিকশিকিয়্যার সমালোচনা থেকে কম গুরুত্ব বহন করে না। যাহিজের রেকর্ড করা শব্দগুলি নিম্নরূপ :
ওই দুজন সরে গেল এবং তৃতীয়জন কাকের মতো উঠে দাঁড়ালো যার সাহস ছিল পেটে
আবদ্ধ । যদি তার উভয় ডানা কেটে ফেলা হতো এবং তার মাথা দ্বিখন্ডিত করা হতো। তবে
তা উত্তম হতো /
ফলত এ খোৎবার কথাগুলো আশ-শরীফ আর-রাজী বানিয়েছেন এমন ধারণা সত্যের অপলাপ মাত্র এবং
এহেন ধারণা স্বজনপ্রীতি ও দলপ্রীতির বহিঃপ্রকাশ ছাড়া আর কিছু নয়। এহেন ধারণা যদি কোন গবেষণালব্ধ হয়ে থাকে। তবে সে গবেষণা সর্বসমক্ষে প্রকাশ করা কি উচিত নয়? একথা স্বীকার্য যে, ইচ্ছাকৃতভাবে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে সত্যকে গোপন করা যায় না। কোন ব্যক্তি বা দলের অস্বীকৃতি ও অসন্তোষের কারণে এহেন চূড়ান্ত যুক্তিগ্রাহ্য সত্যের মুখে লাগাম পরিয়ে দেয়া যাবে না। এখন আমরা এমন কতিপয় পন্ডিত ও হাদিসবেত্তার বক্তব্য তুলে ধরবো যারা এ খোৎবাকে আমিরুল মোমেনিনের বক্তব্য বলে উল্লেখ করেছেন। তাদের কেউ কেউ শরীফ রাজীর অনেক পূর্বেকার, কেউ কেউ তার সমসাময়িক আবার কেউ কেউ তার পরবর্তীকালের । তারা হলেনঃ
১. ইবনে আবিল হাদীদ লেখেছেন—তার শিক্ষক আবুল খায়ের মুসাদিক ইবনে শাবিব আল-ওয়াসিতি (মৃত্যু ৬০৫ হিঃ) তাকে বলেছেন যে, তিনি এ খোৎবাটি শায়েখ আবু মুহাম্মদ আবদুল্লাহ ইবনে আহমদ আল-বাগদাদির (মৃত্যু ৫৬৭ হিঃ) কাছে শুনেছেন। আল-ওয়াসিতি আরো বলেছেন যে, আল-বাগদাদি তাকে বলেছেন যদি তিনি ইবনে আব্বাসের দেখা পেতেন তাহলে জিজ্ঞেস করতেন যে, তার চাচাত ভাই তো কাউকে ছাড়ে নি— এরপরও এমন কী কথা রয়ে গেল। যাতে ইবনে আব্বাস দুঃখ পেয়েছেন? আল-ওয়াসিতি যখন জিজ্ঞেস করলেন যে, খোৎবাটি অন্য কারো বানানো উক্তি কিনা আল-বাগদাদি তখন বললেন, “আল্লাহর কসম, আমি বিশ্বাস করি খোৎবাটি আমিরুল মোমেনিনের উক্তি যেমন আমি বিশ্বাস করি তুমি মুসাদিক ইবনে শাবিব। শরীফ রাজীর জন্মের দুশ বছর পূর্বে লিখিত পুস্তকেও আমি এ খোৎবাটি দেখেছি যা বিখ্যাত পন্ডিতগণ সংকলন করেছিলেন এবং সে সময় শরীফ রাজীর বাবা আবু আহম্মদ আন-নকীবও জন্মগ্রহণ করে নি।”
২. ইবনে আবিল হাদীদ এরপর লেখেছেন—তার শিক্ষক আবুল কাসিম মুতাজিলা ইমাম আল-বলখির (মৃত্যু ৩১৭। হিঃ) সংকলনে এ খোৎবাটি দেখেছেন যখন মুক্তাদির বিল্লাহর রাজত্বকাল ছিল। শরীফ রাজী মুক্তাদির বিল্লাহর রাজত্বকালের অনেক পরে জন্ম গ্রহণ করেছেন।
৩. তিনি আরো লেখেছেন— আবু জাফর ইবনে কিবাহ বিরচিত “আল-ইনসাফ’ গ্রন্থে তিনি এ খোৎবাটি দেখেছেন। ইবনে কিবাহ ছিলেন, ইমামত বিষয়ে বিশেষজ্ঞ আল বলখির ছাত্র (হাদীদ***, ১ম খন্ডঃ १ ६ २०१-२०७) ।
৪. ইবনে মায়ছাম বাহরানী (মৃত্যু ৬৭৯ হিঃ) লেখেছেন—মুক্তাদির বিল্লাহর মন্ত্রী আবুল হাসান আলী ইবনে মুহাম্মদ ইবনে আল-ফুরাতের (মৃত্যু ৩১২ হিঃ) এক লেখায় তিনি এ খোৎবাটি দেখেছেন (বাহারানী,” ১ম খন্ড, পৃঃ ২৫২-২৫৩)।
৫. শায়েখ কুতুবুদ্দিন রাওয়ান্দির সংকলিত “মিনহাজ আল বারাআহ ফি শারহ নাহাজ আল-বালাঘা” গ্রন্থে এ খোৎবার নিম্নরূপ ধারাবাহিকতা উল্লেখ করা হয়েছে যা আল্লামা মুহাম্মদ বাকির মজলিসী তার “বিহার আল-আনওয়ার”- গ্রন্থে লিপিবদ্ধ করেছেনঃ শায়েখ আবু নসর হাসান ইবনে মুহাম্মদ ইবনে ইব্রাহিম খোৎবাটি আমাকে অবহিত করেছেন । তিনি হাজিব। আবুল ওয়াফা মুহাম্মদ ইবনে বাদী, হুসাইন ইবনে আহমদ ইবনে বাদী ও হুসাইন ইবনে আহমদ ইবনে আবদার রহমানের কাছে থেকে খোৎবাটি পেয়েছেন । তারা হাফিজ আবু বকর ইবনে মরদুইয়্যা ইস্পাহানী (মৃত্যু ৪১৬ হিঃ) থেকে, তিনি হাফিজ আবুল কাসিম সুলায়মান ইবনে আহমদ তাবারানী (মৃত্যু ৩৬০ হিঃ) থেকে, তিনি আহমদ ইবনে আলী আল-আব্বার থেকে, তিনি ইসহাক ইবনে সাঈদ আবু সালামা দামাঙ্কণী থেকে, তিনি খুলাইদ ইবনে দালাজ থেকে, তিনি আতা ইবনে আবি রাবাহ থেকে এবং তিনি ইবনে আব্বাস থেকে খোৎবাটি পেয়েছেন” (মজলিসী***, ৮ম খন্ড, পৃঃ ১৬০)
নাজাহুল বালাগা
খোৎবা3
পর্ব 2
এ খোৎবাটি খোৎবায়ে শিকশিকিয়্যাহ নামে অভিহিত এবং এটাকে আমিরুল মোমেনিনের প্রসিদ্ধ
খোৎবার অন্যতম বলে গণ্য করা হয়। এটা আর-রাহবাহ নামক স্থানে প্রদান করা হয়। কোন কোন লোক এ খোৎবাটি আমিরুল মামোমেনিনের নয় বলে মনে করেন। তারা আশ-শরীফ আর-রাজীর স্বীকৃত সততার ওপর দোষারোপ করে এ খোৎবাটি তার বুনন বলে মন্তব্য করেন। কিন্তু সত্যপ্রিয় পন্ডিতগণ এরূপ মন্তব্যের সকল প্রকার সত্যতা অস্বীকার করেছেন। কারণ খেলাফতের ব্যাপারে আলী ভিন্নমত পোষণ করতেন। একথা আদৌ গোপনীয় নয়। সুতরাং খোৎবার ইঙ্গিীতসমূহ বাস্তব অবস্থার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এ খোৎবায় যে সমস্ত ঘটনাবলী পরোক্ষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে তা বর্ষানুক্ৰমিক ইতিহাসে লিপিবদ্ধ ছিল যা প্রতিটি কথার সত্যতা অক্ষরে অক্ষরে প্রমাণ করে। যেখানে এসব কথা ইতিহাসে বর্ণিত আছে আবার আমিরুল মোমেনিনও বিশদভাবে বলেছেন। সেখানে এসব কথা অস্বীকার করার মতো ক্ষেত্র থাকতে পারে না। রাসুলের (সঃ) ইনতিকালের পরবতীর্ণ দুঃখজনক অবস্থা যদি তার স্মৃতিকে তিক্তভাবে নাড়া দিয়ে থাকে। তবে তাতে আশ্চর্য হবার কিছু নেই। এতে কোন সন্দেহ নেই যে, এ খোৎবাটি কতিপয় ব্যক্তিত্বের সম্রামে আঘাত হেনেছে কিন্তু খোৎবাটি আমিরুল মোমিনের বক্তব্য নয় বললেই সভ্রম রক্ষা করা যাবে না। কারণ এ ধরণের সমালোচনা অন্যান্য ঐতিহাসিকগণও উল্লেখ করেছেন। আমর ইবনে বাহুর আল-যাহিজ (আবু উসমান)। আমিরুল মামোমেনিনের খোৎবার যে শব্দগুলি রেকর্ড করেছিলেন তা খোৎবায়ে শিকশিকিয়্যার সমালোচনা থেকে কম গুরুত্ব বহন করে না। যাহিজের রেকর্ড করা শব্দগুলি নিম্নরূপ :
ওই দুজন সরে গেল এবং তৃতীয়জন কাকের মতো উঠে দাঁড়ালো যার সাহস ছিল পেটে
আবদ্ধ । যদি তার উভয় ডানা কেটে ফেলা হতো এবং তার মাথা দ্বিখন্ডিত করা হতো। তবে
তা উত্তম হতো /
ফলত এ খোৎবার কথাগুলো আশ-শরীফ আর-রাজী বানিয়েছেন এমন ধারণা সত্যের অপলাপ মাত্র এবং
এহেন ধারণা স্বজনপ্রীতি ও দলপ্রীতির বহিঃপ্রকাশ ছাড়া আর কিছু নয়। এহেন ধারণা যদি কোন গবেষণালব্ধ হয়ে থাকে। তবে সে গবেষণা সর্বসমক্ষে প্রকাশ করা কি উচিত নয়? একথা স্বীকার্য যে, ইচ্ছাকৃতভাবে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে সত্যকে গোপন করা যায় না। কোন ব্যক্তি বা দলের অস্বীকৃতি ও অসন্তোষের কারণে এহেন চূড়ান্ত যুক্তিগ্রাহ্য সত্যের মুখে লাগাম পরিয়ে দেয়া যাবে না। এখন আমরা এমন কতিপয় পন্ডিত ও হাদিসবেত্তার বক্তব্য তুলে ধরবো যারা এ খোৎবাকে আমিরুল মোমেনিনের বক্তব্য বলে উল্লেখ করেছেন। তাদের কেউ কেউ শরীফ রাজীর অনেক পূর্বেকার, কেউ কেউ তার সমসাময়িক আবার কেউ কেউ তার পরবর্তীকালের । তারা হলেনঃ
১. ইবনে আবিল হাদীদ লেখেছেন—তার শিক্ষক আবুল খায়ের মুসাদিক ইবনে শাবিব আল-ওয়াসিতি (মৃত্যু ৬০৫ হিঃ) তাকে বলেছেন যে, তিনি এ খোৎবাটি শায়েখ আবু মুহাম্মদ আবদুল্লাহ ইবনে আহমদ আল-বাগদাদির (মৃত্যু ৫৬৭ হিঃ) কাছে শুনেছেন। আল-ওয়াসিতি আরো বলেছেন যে, আল-বাগদাদি তাকে বলেছেন যদি তিনি ইবনে আব্বাসের দেখা পেতেন তাহলে জিজ্ঞেস করতেন যে, তার চাচাত ভাই তো কাউকে ছাড়ে নি— এরপরও এমন কী কথা রয়ে গেল। যাতে ইবনে আব্বাস দুঃখ পেয়েছেন? আল-ওয়াসিতি যখন জিজ্ঞেস করলেন যে, খোৎবাটি অন্য কারো বানানো উক্তি কিনা আল-বাগদাদি তখন বললেন, “আল্লাহর কসম, আমি বিশ্বাস করি খোৎবাটি আমিরুল মোমেনিনের উক্তি যেমন আমি বিশ্বাস করি তুমি মুসাদিক ইবনে শাবিব। শরীফ রাজীর জন্মের দুশ বছর পূর্বে লিখিত পুস্তকেও আমি এ খোৎবাটি দেখেছি যা বিখ্যাত পন্ডিতগণ সংকলন করেছিলেন এবং সে সময় শরীফ রাজীর বাবা আবু আহম্মদ আন-নকীবও জন্মগ্রহণ করে নি।”
২. ইবনে আবিল হাদীদ এরপর লেখেছেন—তার শিক্ষক আবুল কাসিম মুতাজিলা ইমাম আল-বলখির (মৃত্যু ৩১৭। হিঃ) সংকলনে এ খোৎবাটি দেখেছেন যখন মুক্তাদির বিল্লাহর রাজত্বকাল ছিল। শরীফ রাজী মুক্তাদির বিল্লাহর রাজত্বকালের অনেক পরে জন্ম গ্রহণ করেছেন।
৩. তিনি আরো লেখেছেন— আবু জাফর ইবনে কিবাহ বিরচিত “আল-ইনসাফ’ গ্রন্থে তিনি এ খোৎবাটি দেখেছেন। ইবনে কিবাহ ছিলেন, ইমামত বিষয়ে বিশেষজ্ঞ আল বলখির ছাত্র (হাদীদ***, ১ম খন্ডঃ १ ६ २०१-२०७) ।
৪. ইবনে মায়ছাম বাহরানী (মৃত্যু ৬৭৯ হিঃ) লেখেছেন—মুক্তাদির বিল্লাহর মন্ত্রী আবুল হাসান আলী ইবনে মুহাম্মদ ইবনে আল-ফুরাতের (মৃত্যু ৩১২ হিঃ) এক লেখায় তিনি এ খোৎবাটি দেখেছেন (বাহারানী,” ১ম খন্ড, পৃঃ ২৫২-২৫৩)।
৫. শায়েখ কুতুবুদ্দিন রাওয়ান্দির সংকলিত “মিনহাজ আল বারাআহ ফি শারহ নাহাজ আল-বালাঘা” গ্রন্থে এ খোৎবার নিম্নরূপ ধারাবাহিকতা উল্লেখ করা হয়েছে যা আল্লামা মুহাম্মদ বাকির মজলিসী তার “বিহার আল-আনওয়ার”- গ্রন্থে লিপিবদ্ধ করেছেনঃ শায়েখ আবু নসর হাসান ইবনে মুহাম্মদ ইবনে ইব্রাহিম খোৎবাটি আমাকে অবহিত করেছেন । তিনি হাজিব। আবুল ওয়াফা মুহাম্মদ ইবনে বাদী, হুসাইন ইবনে আহমদ ইবনে বাদী ও হুসাইন ইবনে আহমদ ইবনে আবদার রহমানের কাছে থেকে খোৎবাটি পেয়েছেন । তারা হাফিজ আবু বকর ইবনে মরদুইয়্যা ইস্পাহানী (মৃত্যু ৪১৬ হিঃ) থেকে, তিনি হাফিজ আবুল কাসিম সুলায়মান ইবনে আহমদ তাবারানী (মৃত্যু ৩৬০ হিঃ) থেকে, তিনি আহমদ ইবনে আলী আল-আব্বার থেকে, তিনি ইসহাক ইবনে সাঈদ আবু সালামা দামাঙ্কণী থেকে, তিনি খুলাইদ ইবনে দালাজ থেকে, তিনি আতা ইবনে আবি রাবাহ থেকে এবং তিনি ইবনে আব্বাস থেকে খোৎবাটি পেয়েছেন” (মজলিসী***, ৮ম খন্ড, পৃঃ ১৬০)
মন্তব্যসমূহ