ইবনে হাজর আস্কালানি তার ‘আল ইসাবা’ এর খণ্ড৪ পাতা ২৮১ এ জীবনী নং ৫১৬৭ এ উল্লেখ করেছেঃ وقال بن البرقي والبغوي وغيرهما كان ممن بايع تحت الشجرة ۔۔۔ وقالبن يونس بايع تحت الشجرة ۔۔۔ وقال بن يونس بايع تحت الشجرة وشهد فتح مصر واختط بهاوكان من الفرسان ثم كان رئيس الخيل التي سارت من مصر إلى عثمان في الفتنة “ইবনে বারকি, আল বাগাভি এবং অন্যান্যরাবলেছেন যে সে গাছের নিচে বায়াতে অংশ গ্রহন করেছিলেন.........। ইবনে ইউনুস বলেছেনগাছের নিচে বায়েত ছিলেন, মিশরের বিজয়ে অংশ গ্রহন করেছিলেন এবং বীর যোদ্ধা ছিলেন আরসে উসমানকে আক্রমণ করা সেনা দলের প্রধান ছিল”। অনুরূপ ভাবে ইবনে হাজর আস্কালানি তার ‘তাজিলআল মানফা’ এর ৪৭১ পাতায় উল্লেখ করেছেন তিনি সাহাবী ছিল এবং অন্য সাহাবী তার থেকেবর্ণনা করেছেন। ইবনে কাসির তার ‘আল বেদায়া ওয়ান নিহায়া’ এরখণ্ড ৭ পাতা ১৭৯ এ উল্লেখ করেছেনঃ “উসমানের হত্যার পরে তার কাতিলরা তার মাথা কেটেনিতে চেস্টা করছিল, মেয়েরা চিৎকার করতে শুরু করল আর মুখে চপেটাঘাত করতে লাগল (মাতম), উসমানের দুটো স্ত্রী নাইলা আর উম্মুল বানিন আর তার কন্যারা এর মধ্যে ছিল।ইবনে উদাইস বলল ‘উসমানকে ছেড়ে দাও’। ফলে তারা তাকে ছেড়ে দিল আর ঘরে যাকিছু ছিললুটে নিল”। ইবনে আসাকির তার ‘তারিখ এ দামিস্ক’ এ রেওয়াতকরেছেন। ( খন্ড ২ পাতা ৪৭২)ঃ له صحبة وهو ممن بايع تحتالشجرة “সে সাহাবী, এবং সে গাছের নিচে বায়াত কারীদেরমধ্যে ছিল”। এখানে উল্লেখ্য যে আহলে সুন্না ও নাসিবী রাসাহাবাদের মহান মর্যাদা দেখাবার জন্য গাছের নিচে বায়াত করা তথা বায়াতে রেজোয়ান এরকথা উল্লেখ করে এবং কুরআনের আয়াত পড়ে। যেবায়াত এ রেজোয়ান এর সাহাবীরা কিভাবে উসমানকে হত্যা করছে! এখন নাসিবীরা কি করবে? ৮) সাহাবী আমর বিন হামক আল খুজাই এর ভুমিকাউসমান হত্যায়। ইবনেহাজর আস্কালানি তার ‘তাকরীব আত তাহজিব’ পাতা ৪২০ এ এন্ট্রি নং ৫০১৭ “আমরবিন হামক, ইবনে কাহিল আর তাকে ইবনে কাহিন, ইবনে হাবীব আল খজাই ও বলা হয়। সাহাবী যে কুফায় থাকত তারপর মিশরে, সেমুয়াবিয়ার খেলাফাত এ মারা যায়”। ইবনে সাদ তার ‘তাবাকাত’ এ উল্লেখ করেছেন। “মিশরীয়যারা উসমানকে আক্রমণ করে ৬০০ জন ছিল আর তাদের নেতৃত্ব দিচ্ছিল আব্দুর রাহমান ইবনেউদাইস ও আমর বিন হামাক্ক আল খুজাই”। (খণ্ড ৩ পাতা ৭১) ইবনে সা’দ তার তাবাকাত এ আরও উল্লকেহকরেছেনঃ( খণ্ড ৩ পাতা ৬৫) “যখন মিশরের লোকেরা উসমানের কাছে এল, তারা দিখাসাবা তে ঘাটী গাড়লো। উসমান,মুহামামদ বিন সালামাহকে ডেকে বলল ‘যাও আর তাদেরকে আমার কাছে আসতে বিরত করো, তারাযাতে খুশি হয় সেই সব দাও, বলো যে আমি তাদের দাবী অউঞ্জাই কাজ করবো আর সমস্যা নিয়েআলোচনা করবো’। মুহাম্মাদ ইবনে সালামাহ তাদের কাছেদিখাসাবাতে গেল। জাবির বলে ‘উসমান আনসারদের মধ্যে থেকে পঞ্চাশ জন যোদ্ধা কেপাঠিয়েছিল আমি তার মধ্যে ছিলাম, আর তাদের (মিশরের থেকে আসা লোকেদের) চারজন নেতাছিল আব্দুর রহমান বিন উদাইস আল বালাভি, সাউদান বিন হিমরান, ইবনে বায়া আর আমরবিন হামক আল খুজাই”। নাসিবীদের প্রিয় আলেম ইবনে কাসির তার ‘বেদায়াআর নেহায়া’ তে উল্লেখ করেছেনঃ وفيها: كانت وفاةعمرو بن الحمق بن الكاهن الخزاعي، أسلم قبل الفتح وهاجر. وقيل: إنه إنما أسلمعام حجة الوداع. وورد في حديث أن رسول الله دعا له أن يمتعه الله بشبابه، فبقيثمانين سنة لا يُرى في لحيته شعرة بيضاء. ومع هذا كان أحد الأربعة الذين دخلواعلى عثمان “আমর বিন হামাক বিন কাহিন আল খুজাই এরমৃত্যুঃ সে ইসলামের মক্কা বিজয়ের আগে দাখিল হয়েছিল এবং হিজরত করেছিল। কেউ কেউ বলেসে বিদায় হজের সময় ইসলাম গ্রহন করেছিল। আর হাদিসে এটা এসেছে যে রাসুল সাঃ তার জন্যদোয়া করেছিল যে ‘আল্লাহ তোমাকে যুবক হিসাবে রাখুক’। ফলে সে ৮০ বছর বেঁচেছিল কিন্তুতার একটাও ছুল পাকে নি। সে ঐ চারজন লোকের মধ্যে একজজ ছিল যে উসমানের ঘরে প্রবেশকরেছিল”। (খণ্ড ৮পাতা ৪৮) ইবনে কাসীর আরও উল্লেখ করেছেনঃ “ইবনে আসাকির বর্ণনা করেছেন আউন ইবনে কানানাথেকে যে কানানা বিন বাশার লোহাত রড দিয়ে উসমানের কপালে আর মাথায় আঘাত করে ফলে যেপড়ে যায় আর তখন সাউদান বিন হিমরান তরবারীর দ্বারা আঘাত করে এবং হত্যা করে। আমর বিনহামক তার বুকের উপর চেপে বসে আর এই সময় উসমান শেষ নিশ্বাস নিচ্ছিল, সে নবারবর্শাদিয়ে আঘাত করলো। বর্ণনা কারী বলেন যে তার মধ্যে তিনটে ফস্কিয়ে যায় আর ছ’টাতাকে আঘাত করে আর এই সময় সে মৃত আমার সামনে পড়ে ছিল”। (খণ্ড ৭ পাতা ২০৮) আহলে সুন্নার রেজাল ও হাদিস শাস্ত্রের ইমামইবনে হিব্বান তার ‘শিকাত’ ( বিশস্ত) এ উল্লখে করেছেনঃ “৭০০ লোক মিশর থেকে এলো যাদের নেতা ছিলআব্দুর রাহমান ইবনে উদাইস, আমর বিন হামক আল খুজাই, কানান বিন বাশার, সাউদান বিনহিমরান আল মুরাদি’। ( খণ্ড ২ পাতা ২৫৬)
ইবনে হাজর আস্কালানি তার ‘আল ইসাবা’ এর খণ্ড৪ পাতা ২৮১ এ জীবনী নং ৫১৬৭ এ উল্লেখ করেছেঃ
وقال بن البرقي والبغوي وغيرهما كان ممن بايع تحت الشجرة ۔۔۔ وقالبن يونس بايع تحت الشجرة ۔۔۔ وقال بن يونس بايع تحت الشجرة وشهد فتح مصر واختط بهاوكان من الفرسان ثم كان رئيس الخيل التي سارت من مصر إلى عثمان في الفتنة
“ইবনে বারকি, আল বাগাভি এবং অন্যান্যরাবলেছেন যে সে গাছের নিচে বায়াতে অংশ গ্রহন করেছিলেন.........। ইবনে ইউনুস বলেছেনগাছের নিচে বায়েত ছিলেন, মিশরের বিজয়ে অংশ গ্রহন করেছিলেন এবং বীর যোদ্ধা ছিলেন আরসে উসমানকে আক্রমণ করা সেনা দলের প্রধান ছিল”।
অনুরূপ ভাবে ইবনে হাজর আস্কালানি তার ‘তাজিলআল মানফা’ এর ৪৭১ পাতায় উল্লেখ করেছেন তিনি সাহাবী ছিল এবং অন্য সাহাবী তার থেকেবর্ণনা করেছেন।
ইবনে কাসির তার ‘আল বেদায়া ওয়ান নিহায়া’ এরখণ্ড ৭ পাতা ১৭৯ এ উল্লেখ করেছেনঃ
“উসমানের হত্যার পরে তার কাতিলরা তার মাথা কেটেনিতে চেস্টা করছিল, মেয়েরা চিৎকার করতে শুরু করল আর মুখে চপেটাঘাত করতে লাগল (মাতম), উসমানের দুটো স্ত্রী নাইলা আর উম্মুল বানিন আর তার কন্যারা এর মধ্যে ছিল।ইবনে উদাইস বলল ‘উসমানকে ছেড়ে দাও’। ফলে তারা তাকে ছেড়ে দিল আর ঘরে যাকিছু ছিললুটে নিল”।
ইবনে আসাকির তার ‘তারিখ এ দামিস্ক’ এ রেওয়াতকরেছেন। ( খন্ড ২ পাতা ৪৭২)ঃ
له صحبة وهو ممن بايع تحتالشجرة
“সে সাহাবী, এবং সে গাছের নিচে বায়াত কারীদেরমধ্যে ছিল”।
এখানে উল্লেখ্য যে আহলে সুন্না ও নাসিবী রাসাহাবাদের মহান মর্যাদা দেখাবার জন্য গাছের নিচে বায়াত করা তথা বায়াতে রেজোয়ান এরকথা উল্লেখ করে এবং কুরআনের আয়াত পড়ে। যেবায়াত এ রেজোয়ান এর সাহাবীরা কিভাবে উসমানকে হত্যা করছে!
এখন নাসিবীরা কি করবে?
৮) সাহাবী আমর বিন হামক আল খুজাই এর ভুমিকাউসমান হত্যায়।
ইবনেহাজর আস্কালানি তার ‘তাকরীব আত তাহজিব’ পাতা ৪২০ এ এন্ট্রি নং ৫০১৭
“আমরবিন হামক, ইবনে কাহিল আর তাকে ইবনে কাহিন, ইবনে হাবীব আল খজাই ও বলা হয়।
সাহাবী যে কুফায় থাকত তারপর মিশরে, সেমুয়াবিয়ার খেলাফাত এ মারা যায়”।
ইবনে সাদ তার ‘তাবাকাত’ এ উল্লেখ করেছেন। “মিশরীয়যারা উসমানকে আক্রমণ করে ৬০০ জন ছিল আর তাদের নেতৃত্ব দিচ্ছিল আব্দুর রাহমান ইবনেউদাইস ও আমর বিন হামাক্ক আল খুজাই”। (খণ্ড ৩ পাতা ৭১)
ইবনে সা’দ তার তাবাকাত এ আরও উল্লকেহকরেছেনঃ( খণ্ড ৩ পাতা ৬৫)
“যখন মিশরের লোকেরা উসমানের কাছে এল, তারা দিখাসাবা তে ঘাটী গাড়লো। উসমান,মুহামামদ বিন সালামাহকে ডেকে বলল ‘যাও আর তাদেরকে আমার কাছে আসতে বিরত করো, তারাযাতে খুশি হয় সেই সব দাও, বলো যে আমি তাদের দাবী অউঞ্জাই কাজ করবো আর সমস্যা নিয়েআলোচনা করবো’।
মুহাম্মাদ ইবনে সালামাহ তাদের কাছেদিখাসাবাতে গেল। জাবির বলে ‘উসমান আনসারদের মধ্যে থেকে পঞ্চাশ জন যোদ্ধা কেপাঠিয়েছিল আমি তার মধ্যে ছিলাম, আর তাদের (মিশরের থেকে আসা লোকেদের) চারজন নেতাছিল আব্দুর রহমান বিন উদাইস আল বালাভি, সাউদান বিন হিমরান, ইবনে বায়া আর আমরবিন হামক আল খুজাই”।
নাসিবীদের প্রিয় আলেম ইবনে কাসির তার ‘বেদায়াআর নেহায়া’ তে উল্লেখ করেছেনঃ
وفيها: كانت وفاةعمرو بن الحمق بن الكاهن الخزاعي، أسلم قبل الفتح وهاجر. وقيل: إنه إنما أسلمعام حجة الوداع. وورد في حديث أن رسول الله دعا له أن يمتعه الله بشبابه، فبقيثمانين سنة لا يُرى في لحيته شعرة بيضاء. ومع هذا كان أحد الأربعة الذين دخلواعلى عثمان
“আমর বিন হামাক বিন কাহিন আল খুজাই এরমৃত্যুঃ সে ইসলামের মক্কা বিজয়ের আগে দাখিল হয়েছিল এবং হিজরত করেছিল। কেউ কেউ বলেসে বিদায় হজের সময় ইসলাম গ্রহন করেছিল। আর হাদিসে এটা এসেছে যে রাসুল সাঃ তার জন্যদোয়া করেছিল যে ‘আল্লাহ তোমাকে যুবক হিসাবে রাখুক’। ফলে সে ৮০ বছর বেঁচেছিল কিন্তুতার একটাও ছুল পাকে নি। সে ঐ চারজন লোকের মধ্যে একজজ ছিল যে উসমানের ঘরে প্রবেশকরেছিল”। (খণ্ড ৮পাতা ৪৮)
ইবনে কাসীর আরও উল্লেখ করেছেনঃ
“ইবনে আসাকির বর্ণনা করেছেন আউন ইবনে কানানাথেকে যে কানানা বিন বাশার লোহাত রড দিয়ে উসমানের কপালে আর মাথায় আঘাত করে ফলে যেপড়ে যায় আর তখন সাউদান বিন হিমরান তরবারীর দ্বারা আঘাত করে এবং হত্যা করে। আমর বিনহামক তার বুকের উপর চেপে বসে আর এই সময় উসমান শেষ নিশ্বাস নিচ্ছিল, সে নবারবর্শাদিয়ে আঘাত করলো। বর্ণনা কারী বলেন যে তার মধ্যে তিনটে ফস্কিয়ে যায় আর ছ’টাতাকে আঘাত করে আর এই সময় সে মৃত আমার সামনে পড়ে ছিল”।
(খণ্ড ৭ পাতা ২০৮)
আহলে সুন্নার রেজাল ও হাদিস শাস্ত্রের ইমামইবনে হিব্বান তার ‘শিকাত’ ( বিশস্ত) এ উল্লখে করেছেনঃ
“৭০০ লোক মিশর থেকে এলো যাদের নেতা ছিলআব্দুর রাহমান ইবনে উদাইস, আমর বিন হামক আল খুজাই, কানান বিন বাশার, সাউদান বিনহিমরান আল মুরাদি’। ( খণ্ড ২ পাতা ২৫৬)Tnjahid0196@gmail.com
وقال بن البرقي والبغوي وغيرهما كان ممن بايع تحت الشجرة ۔۔۔ وقالبن يونس بايع تحت الشجرة ۔۔۔ وقال بن يونس بايع تحت الشجرة وشهد فتح مصر واختط بهاوكان من الفرسان ثم كان رئيس الخيل التي سارت من مصر إلى عثمان في الفتنة
“ইবনে বারকি, আল বাগাভি এবং অন্যান্যরাবলেছেন যে সে গাছের নিচে বায়াতে অংশ গ্রহন করেছিলেন.........। ইবনে ইউনুস বলেছেনগাছের নিচে বায়েত ছিলেন, মিশরের বিজয়ে অংশ গ্রহন করেছিলেন এবং বীর যোদ্ধা ছিলেন আরসে উসমানকে আক্রমণ করা সেনা দলের প্রধান ছিল”।
অনুরূপ ভাবে ইবনে হাজর আস্কালানি তার ‘তাজিলআল মানফা’ এর ৪৭১ পাতায় উল্লেখ করেছেন তিনি সাহাবী ছিল এবং অন্য সাহাবী তার থেকেবর্ণনা করেছেন।
ইবনে কাসির তার ‘আল বেদায়া ওয়ান নিহায়া’ এরখণ্ড ৭ পাতা ১৭৯ এ উল্লেখ করেছেনঃ
“উসমানের হত্যার পরে তার কাতিলরা তার মাথা কেটেনিতে চেস্টা করছিল, মেয়েরা চিৎকার করতে শুরু করল আর মুখে চপেটাঘাত করতে লাগল (মাতম), উসমানের দুটো স্ত্রী নাইলা আর উম্মুল বানিন আর তার কন্যারা এর মধ্যে ছিল।ইবনে উদাইস বলল ‘উসমানকে ছেড়ে দাও’। ফলে তারা তাকে ছেড়ে দিল আর ঘরে যাকিছু ছিললুটে নিল”।
ইবনে আসাকির তার ‘তারিখ এ দামিস্ক’ এ রেওয়াতকরেছেন। ( খন্ড ২ পাতা ৪৭২)ঃ
له صحبة وهو ممن بايع تحتالشجرة
“সে সাহাবী, এবং সে গাছের নিচে বায়াত কারীদেরমধ্যে ছিল”।
এখানে উল্লেখ্য যে আহলে সুন্না ও নাসিবী রাসাহাবাদের মহান মর্যাদা দেখাবার জন্য গাছের নিচে বায়াত করা তথা বায়াতে রেজোয়ান এরকথা উল্লেখ করে এবং কুরআনের আয়াত পড়ে। যেবায়াত এ রেজোয়ান এর সাহাবীরা কিভাবে উসমানকে হত্যা করছে!
এখন নাসিবীরা কি করবে?
৮) সাহাবী আমর বিন হামক আল খুজাই এর ভুমিকাউসমান হত্যায়।
ইবনেহাজর আস্কালানি তার ‘তাকরীব আত তাহজিব’ পাতা ৪২০ এ এন্ট্রি নং ৫০১৭
“আমরবিন হামক, ইবনে কাহিল আর তাকে ইবনে কাহিন, ইবনে হাবীব আল খজাই ও বলা হয়।
সাহাবী যে কুফায় থাকত তারপর মিশরে, সেমুয়াবিয়ার খেলাফাত এ মারা যায়”।
ইবনে সাদ তার ‘তাবাকাত’ এ উল্লেখ করেছেন। “মিশরীয়যারা উসমানকে আক্রমণ করে ৬০০ জন ছিল আর তাদের নেতৃত্ব দিচ্ছিল আব্দুর রাহমান ইবনেউদাইস ও আমর বিন হামাক্ক আল খুজাই”। (খণ্ড ৩ পাতা ৭১)
ইবনে সা’দ তার তাবাকাত এ আরও উল্লকেহকরেছেনঃ( খণ্ড ৩ পাতা ৬৫)
“যখন মিশরের লোকেরা উসমানের কাছে এল, তারা দিখাসাবা তে ঘাটী গাড়লো। উসমান,মুহামামদ বিন সালামাহকে ডেকে বলল ‘যাও আর তাদেরকে আমার কাছে আসতে বিরত করো, তারাযাতে খুশি হয় সেই সব দাও, বলো যে আমি তাদের দাবী অউঞ্জাই কাজ করবো আর সমস্যা নিয়েআলোচনা করবো’।
মুহাম্মাদ ইবনে সালামাহ তাদের কাছেদিখাসাবাতে গেল। জাবির বলে ‘উসমান আনসারদের মধ্যে থেকে পঞ্চাশ জন যোদ্ধা কেপাঠিয়েছিল আমি তার মধ্যে ছিলাম, আর তাদের (মিশরের থেকে আসা লোকেদের) চারজন নেতাছিল আব্দুর রহমান বিন উদাইস আল বালাভি, সাউদান বিন হিমরান, ইবনে বায়া আর আমরবিন হামক আল খুজাই”।
নাসিবীদের প্রিয় আলেম ইবনে কাসির তার ‘বেদায়াআর নেহায়া’ তে উল্লেখ করেছেনঃ
وفيها: كانت وفاةعمرو بن الحمق بن الكاهن الخزاعي، أسلم قبل الفتح وهاجر. وقيل: إنه إنما أسلمعام حجة الوداع. وورد في حديث أن رسول الله دعا له أن يمتعه الله بشبابه، فبقيثمانين سنة لا يُرى في لحيته شعرة بيضاء. ومع هذا كان أحد الأربعة الذين دخلواعلى عثمان
“আমর বিন হামাক বিন কাহিন আল খুজাই এরমৃত্যুঃ সে ইসলামের মক্কা বিজয়ের আগে দাখিল হয়েছিল এবং হিজরত করেছিল। কেউ কেউ বলেসে বিদায় হজের সময় ইসলাম গ্রহন করেছিল। আর হাদিসে এটা এসেছে যে রাসুল সাঃ তার জন্যদোয়া করেছিল যে ‘আল্লাহ তোমাকে যুবক হিসাবে রাখুক’। ফলে সে ৮০ বছর বেঁচেছিল কিন্তুতার একটাও ছুল পাকে নি। সে ঐ চারজন লোকের মধ্যে একজজ ছিল যে উসমানের ঘরে প্রবেশকরেছিল”। (খণ্ড ৮পাতা ৪৮)
ইবনে কাসীর আরও উল্লেখ করেছেনঃ
“ইবনে আসাকির বর্ণনা করেছেন আউন ইবনে কানানাথেকে যে কানানা বিন বাশার লোহাত রড দিয়ে উসমানের কপালে আর মাথায় আঘাত করে ফলে যেপড়ে যায় আর তখন সাউদান বিন হিমরান তরবারীর দ্বারা আঘাত করে এবং হত্যা করে। আমর বিনহামক তার বুকের উপর চেপে বসে আর এই সময় উসমান শেষ নিশ্বাস নিচ্ছিল, সে নবারবর্শাদিয়ে আঘাত করলো। বর্ণনা কারী বলেন যে তার মধ্যে তিনটে ফস্কিয়ে যায় আর ছ’টাতাকে আঘাত করে আর এই সময় সে মৃত আমার সামনে পড়ে ছিল”।
(খণ্ড ৭ পাতা ২০৮)
আহলে সুন্নার রেজাল ও হাদিস শাস্ত্রের ইমামইবনে হিব্বান তার ‘শিকাত’ ( বিশস্ত) এ উল্লখে করেছেনঃ
“৭০০ লোক মিশর থেকে এলো যাদের নেতা ছিলআব্দুর রাহমান ইবনে উদাইস, আমর বিন হামক আল খুজাই, কানান বিন বাশার, সাউদান বিনহিমরান আল মুরাদি’। ( খণ্ড ২ পাতা ২৫৬)Tnjahid0196@gmail.com
মন্তব্যসমূহ