"ইয়া আলী মাওলা (আ:)" আল্লাহ বলে আনা আমি মাহবুবে খোদা মোহাম্মাদ (সাঃ) বলেন আনা আমি আল্লাহ আনা মোহাম্মাদ (সাঃ) আনা তাই কি আলী (আঃ) বলে আনা আনা ভাবি আমি যখনি বেহুশ হই তখনি মসজিদে কুফায় আলী (আঃ) এর বানী মনে পরে তখনি। আলী (আঃ) বলতেন আনা আনা ওয়া আবনা আনা যেখানে আল্লাহ বলে আনা মোহাম্মাদ (সাঃ) নিজেই আনা বুঝি না কি ভেদ আলী (আঃ) বলে ওয়া আবনা আনা, আনা আনা আমিই আমি শুধুই আমি। আল্লাহ বলেন লা ইসমালাহু আলী (আঃ) বলেন আনাল লা ইসমালাহু প্রমান তার জাতে জাহুরী পর্দায় আহাদ আকবরি হচ্ছে তার বাতুনি। আলী (আঃ) কেনো মরে জিতলাম আমি বলে, একদিন আলী (আঃ) মিম্বরে সালুনী শব্দের আওয়াজ ধরে বললেন মৃত্যু নামক বস্তুরে মারবো আমি নিজের ইয়াদুল্লাহি হাতে যে আলী (আঃ) মৃত্যুকে মৃত্যু দান করে সে কেমন করে মরে, ভেদ আছে কোরআনে নাহনু শব্দের ঘরে। লা শরিক যার-কায়া হয় না যে তার পর্দায় আকবরে আল্লাহু নিজেই নামাজ পরে হাসে আমার নবী (সাঃ) কায়াদারি দেখি ইশারা করিয়া আলী (আঃ) আরশে আলী ফার্সি আলী নিজেকে আল্লাহ বলেন আলী ইশারা ৯৯ নামের ভিতরি। আসমাহুল হুসনা ছলনা ধরি আল্লাহ যখন নিজেই আলী কাবার ভিতর ফার্সি আলী (আঃ) এখানে আলী ফার্সি (আঃ) ওখানে আলী আরশি দুয়ের মাঝে তাওহিদের গোল তাওহিদ বাঁচাতে আল্লাহ নিজে আলীকে কাবায় নাযিল করে তার নাম আলী (আঃ) রেখে নামে আসমা সাজিয়ে নামে আজিমি হলেন আল্লাহ নিজে আলীয়্যুল আজিম। আজিম অর্থ বড় নিজেকে আল্লাহ বল্লেন আমি আলী থেকে বড় অনুসন্ধান করো আলী আল্লাহ থেকে ছোট যদি আলী একটু বড় হতো তাহলে আলী আল্লাহ হয়ে যেতো। জিয়ন নাজাফির কালের নৌকা পালে তুলি ইতিহাসের পর্দা খুলি দিনের শেষে হিসাব কুষি যে আলী কে তোমরা ওজন করো, সে আলী (আঃ) আরশের চেয়ে বড়। লেখক বিধি তুমার ধর্ম কি
"ইয়া আলী মাওলা (আ:)"
আল্লাহ বলে আনা আমি
মাহবুবে খোদা মোহাম্মাদ (সাঃ) বলেন আনা আমি আল্লাহ আনা মোহাম্মাদ (সাঃ) আনা
তাই কি আলী (আঃ) বলে আনা আনা
ভাবি আমি যখনি বেহুশ হই তখনি
মসজিদে কুফায় আলী (আঃ) এর বানী
মনে পরে তখনি।
আলী (আঃ) বলতেন আনা আনা ওয়া আবনা আনা যেখানে আল্লাহ বলে আনা মোহাম্মাদ (সাঃ) নিজেই আনা বুঝি না কি ভেদ আলী (আঃ) বলে ওয়া আবনা আনা, আনা আনা আমিই আমি শুধুই আমি।
আল্লাহ বলেন লা ইসমালাহু
আলী (আঃ) বলেন আনাল লা ইসমালাহু প্রমান তার জাতে জাহুরী পর্দায় আহাদ আকবরি হচ্ছে তার বাতুনি।
আলী (আঃ) কেনো মরে জিতলাম আমি বলে, একদিন আলী (আঃ) মিম্বরে সালুনী শব্দের আওয়াজ ধরে বললেন মৃত্যু নামক বস্তুরে মারবো আমি নিজের ইয়াদুল্লাহি হাতে যে আলী (আঃ) মৃত্যুকে মৃত্যু দান করে সে কেমন করে মরে, ভেদ আছে কোরআনে নাহনু শব্দের ঘরে।
লা শরিক যার-কায়া হয় না যে তার
পর্দায় আকবরে আল্লাহু নিজেই নামাজ পরে
হাসে আমার নবী (সাঃ) কায়াদারি দেখি
ইশারা করিয়া আলী (আঃ)
আরশে আলী ফার্সি আলী নিজেকে আল্লাহ বলেন আলী ইশারা ৯৯ নামের ভিতরি।
আসমাহুল হুসনা ছলনা ধরি আল্লাহ যখন নিজেই আলী কাবার ভিতর ফার্সি আলী (আঃ)
এখানে আলী ফার্সি (আঃ) ওখানে আলী আরশি দুয়ের মাঝে তাওহিদের গোল
তাওহিদ বাঁচাতে আল্লাহ নিজে আলীকে কাবায় নাযিল করে তার নাম আলী (আঃ) রেখে নামে আসমা সাজিয়ে নামে আজিমি হলেন আল্লাহ নিজে আলীয়্যুল আজিম।
আজিম অর্থ বড় নিজেকে আল্লাহ বল্লেন আমি আলী থেকে বড় অনুসন্ধান করো আলী আল্লাহ থেকে ছোট যদি আলী একটু বড় হতো
তাহলে আলী আল্লাহ হয়ে যেতো।
জিয়ন নাজাফির কালের নৌকা পালে তুলি ইতিহাসের পর্দা খুলি দিনের শেষে হিসাব কুষি
যে আলী কে তোমরা ওজন করো, সে আলী (আঃ) আরশের চেয়ে বড়।
লেখক বিধি তুমার ধর্ম কি
মন্তব্যসমূহ