নবীজী (সাঃ) এর রেসালতের দুইজন সাক্ষ্যদাতা ,প্রথম জন – মহান আল্লাহ।দ্বিতীয় জন – হযরত আলী (আঃ) ।“—- যারা কুফরী করেছে তারা বলে , আপনি রাসুল নন । আপনি বলে দিন , আমার ও তোমাদের মধ্যে আল্লাহ এবং ঐ ব্যক্তি যার কাছে কিতাবের ( ইলমুল কিতাব ) জ্ঞান আছে , সাক্ষী হিসাবে যথেষ্ট —- ” সুরা রাদ/৪৩ ।আবদুল্লাহ বিন সালাম বলেছেন যে , আমি নবীজীকে (সাঃ) প্রশ্ন করলাম যে , এই আয়াতে ঐ ব্যক্তি যার নিকট কিতাবের সমূদয় জ্ঞান রয়েছে , তিনি কে ?নবীজী (সাঃ) উত্তরে বললেন—” ঐ ব্যক্তিটি হচ্ছে হযরত আলী ইবনে আবু তালিব “।সূত্র – আল কাশফু ওয়াল বায়ান , খন্ড-৪, পৃ-৬০ , আল নাঈম আল মুকিম ,পৃ-৪৮৯ , তাফসীরে কুরতুবি ,খন্ড-৯ পৃ- ৩৩৬ সহ ১৩ টি কিতাবের খন্ড ও পৃষ্ঠার রেফারেন্স দেয়া যাবে ।মহান আল্লাহ স্বয়ং যেখানে হযরত আলীকে (আঃ) সাক্ষী হিসাবে ঘোষনা দিচ্ছেন , সেখানে আমরা হযরত আলীকে (আঃ) কোন পর্যায় মানছি , সেটা আরেকবার ভেবে দেখার অবকাশ আছে ।
নবীজী (সাঃ) এর রেসালতের দুইজন সাক্ষ্যদাতা ,
প্রথম জন – মহান আল্লাহ।
দ্বিতীয় জন – হযরত আলী (আঃ) ।
“—- যারা কুফরী করেছে তারা বলে , আপনি রাসুল নন । আপনি বলে দিন , আমার ও তোমাদের মধ্যে আল্লাহ এবং ঐ ব্যক্তি যার কাছে কিতাবের ( ইলমুল কিতাব ) জ্ঞান আছে , সাক্ষী হিসাবে যথেষ্ট —- ” সুরা রাদ/৪৩ ।
আবদুল্লাহ বিন সালাম বলেছেন যে , আমি নবীজীকে (সাঃ) প্রশ্ন করলাম যে , এই আয়াতে ঐ ব্যক্তি যার নিকট কিতাবের সমূদয় জ্ঞান রয়েছে , তিনি কে ?
নবীজী (সাঃ) উত্তরে বললেন—
” ঐ ব্যক্তিটি হচ্ছে হযরত আলী ইবনে আবু তালিব “।
সূত্র – আল কাশফু ওয়াল বায়ান , খন্ড-৪, পৃ-৬০ , আল নাঈম আল মুকিম ,পৃ-৪৮৯ , তাফসীরে কুরতুবি ,খন্ড-৯ পৃ- ৩৩৬ সহ ১৩ টি কিতাবের খন্ড ও পৃষ্ঠার রেফারেন্স দেয়া যাবে ।
মহান আল্লাহ স্বয়ং যেখানে হযরত আলীকে (আঃ) সাক্ষী হিসাবে ঘোষনা দিচ্ছেন , সেখানে আমরা হযরত আলীকে (আঃ) কোন পর্যায় মানছি , সেটা আরেকবার ভেবে দেখার অবকাশ আছে ।
মন্তব্যসমূহ