বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীমআল্লাহুম্মা সাল্লে আলা মোহাম্মদ ওয়া আলে মোহাম্মদ হাসনাইন জ্বরে আক্রান্ত(মাওলা পরিবারে অসুস্থতা খুব একটা আসেনি, তারিখে পাই সব মিলিয়ে চারটি ঘটনা, ১ মাওলা মুহাম্মদ সঃ তার শরীরে ব্যথা অনুভব করেছেন, ২ আলী চোখের সমস্যায় ভুগেছেন, ৩ ফাতেমা অসুস্থ হয়েছেন, ৪ হাসনাইন জ্বরে ভুগেছেন।আর যখনই কেউ অসুস্থ হয়েছে তখনই কোন না কোন বিশেষ ঘটনা, সাথে বিশেষ কোন আয়াত এসেছে। আশা করি সব কয়টাই তুলে ধরবো)মাওলা আলীর পরিবার রোজা রেখেছেন, বাদ নেই হাসান হোসাইন ও, মা ফাতেমা সাঃ আঃ রুটি বানিয়েছেন মাত্র তিনটি, ইফতারের আগে একজন এসে নিজের পরিচয় দিয়ে বললেন “ আমি মিসকিন আমাকে কিছু খাবার দিন।“ মা সব রুটি তাকে দিয়ে দিলেন। নিজেরা অভুক্ত থেকে গেলেন, কেউ একটু লবন কেউ পানি খেয়ে রোজা রাখলেন।পরেরদিনও একই ঘটনা। ইফতারের আগে একজন এলেন, বললেন “আমি ইয়াতিম, আমাকে কিছু খাবার দিন। মা দিয়ে দিলেন। সেদিনও সবাই অভুক্ত থেকে গেলেন।তৃতীয় দিনেও একই ঘটনা। সেদিন এসে বললেন আমি বন্দী। তিনদিন অভুক্ত থেকে হাসনাইন আঃ জ্বরে পরলেন। আল্লাহ পাক তাদের এই ত্যাগ দেখে এবং তার নজীর রাখতে পুরা একটা সুরা নাজিল করলেন সুরার নাম আদ দাহর (মানুষ)। সেটার আট নম্বর আয়াতে আল্লাহ্ বলেন “ তারা ক্ষুধার্ত থাকা সত্ত্বেও মিসকিন, এতীম, আর বন্দীকে খাদ্য দান করে। ( যদিও তারা সবাই জানতেন এই মিসকিন বা ইয়াতিম বা বন্দী আর কেউ না স্বয়ং জিব্রাইল।) তবুও তারা বলে আমরা তো আল্লাহর সন্তুস্টির উদ্দেশ্যে তোমাদের খাদ্য দান করি। আমরা তোমাদের কাছে কোন প্রতিদান চাইনা, শোকরও না।যারা আহলে বায়েতকে সাধারন সাহাবীর সাথে তুলনা করেন তাদেরকে মনে করিয়ে দিতে চাই কোরানের আরেকটি আয়াতের কথা মনে করিয়ে দিতে চাই। আল্লাহ্ বলেছেন তার হাবিব কে “ স্মরন করুন যখন ইব্রাহীমের নিকট সন্মানিত অতিথি এসেছিলো আর সে (ইব্রাহীম আঃ) বাছুর ভুনা করে পরিবেশন করেছিলো......।জীব্রাঈল আ যখন ইব্রাহীম আঃ এর কাছে যান তখন তার পরিচয় “সন্মানিত অতিথি” আর জিবরাঈল আ যখন মা ফাতেমা সাঃ আঃ এর দরজায় গিয়ে দাঁড়ায় তখন তার পরিচয়? মিসকিন, ইয়াতিম, বন্দী!! কাজেই হে জ্ঞানান্ধ কার সাথে কার তুলনা করো একটু ভেবে দেখো।আল্লাহুমা সাল্লেওয়ালা মুহাম্মাদিউ ওয়া আলে মুহাম্মদ।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
আল্লাহুম্মা সাল্লে আলা মোহাম্মদ ওয়া আলে মোহাম্মদ
হাসনাইন জ্বরে আক্রান্ত
(মাওলা পরিবারে অসুস্থতা খুব একটা আসেনি, তারিখে পাই সব মিলিয়ে চারটি ঘটনা, ১ মাওলা মুহাম্মদ সঃ তার শরীরে ব্যথা অনুভব করেছেন, ২ আলী চোখের সমস্যায় ভুগেছেন, ৩ ফাতেমা অসুস্থ হয়েছেন, ৪ হাসনাইন জ্বরে ভুগেছেন।আর যখনই কেউ অসুস্থ হয়েছে তখনই কোন না কোন বিশেষ ঘটনা, সাথে বিশেষ কোন আয়াত এসেছে। আশা করি সব কয়টাই তুলে ধরবো)
মাওলা আলীর পরিবার রোজা রেখেছেন, বাদ নেই হাসান হোসাইন ও, মা ফাতেমা সাঃ আঃ রুটি বানিয়েছেন মাত্র তিনটি, ইফতারের আগে একজন এসে নিজের পরিচয় দিয়ে বললেন “ আমি মিসকিন আমাকে কিছু খাবার দিন।“ মা সব রুটি তাকে দিয়ে দিলেন। নিজেরা অভুক্ত থেকে গেলেন, কেউ একটু লবন কেউ পানি খেয়ে রোজা রাখলেন।
পরেরদিনও একই ঘটনা। ইফতারের আগে একজন এলেন, বললেন “আমি ইয়াতিম, আমাকে কিছু খাবার দিন। মা দিয়ে দিলেন। সেদিনও সবাই অভুক্ত থেকে গেলেন।
তৃতীয় দিনেও একই ঘটনা। সেদিন এসে বললেন আমি বন্দী। তিনদিন অভুক্ত থেকে হাসনাইন আঃ জ্বরে পরলেন। আল্লাহ পাক তাদের এই ত্যাগ দেখে এবং তার নজীর রাখতে পুরা একটা সুরা নাজিল করলেন সুরার নাম আদ দাহর (মানুষ)। সেটার আট নম্বর আয়াতে আল্লাহ্ বলেন “ তারা ক্ষুধার্ত থাকা সত্ত্বেও মিসকিন, এতীম, আর বন্দীকে খাদ্য দান করে। ( যদিও তারা সবাই জানতেন এই মিসকিন বা ইয়াতিম বা বন্দী আর কেউ না স্বয়ং জিব্রাইল।) তবুও
তারা বলে আমরা তো আল্লাহর সন্তুস্টির উদ্দেশ্যে তোমাদের খাদ্য দান করি। আমরা তোমাদের কাছে কোন প্রতিদান চাইনা, শোকরও না।
যারা আহলে বায়েতকে সাধারন সাহাবীর সাথে তুলনা করেন তাদেরকে মনে করিয়ে দিতে চাই কোরানের আরেকটি আয়াতের কথা মনে করিয়ে দিতে চাই। আল্লাহ্ বলেছেন তার হাবিব কে “ স্মরন করুন যখন ইব্রাহীমের নিকট সন্মানিত অতিথি এসেছিলো আর সে (ইব্রাহীম আঃ) বাছুর ভুনা করে পরিবেশন করেছিলো......।
জীব্রাঈল আ যখন ইব্রাহীম আঃ এর কাছে যান তখন তার পরিচয় “সন্মানিত অতিথি” আর জিবরাঈল আ যখন মা ফাতেমা সাঃ আঃ এর দরজায় গিয়ে দাঁড়ায় তখন তার পরিচয়? মিসকিন, ইয়াতিম, বন্দী!!
কাজেই হে জ্ঞানান্ধ কার সাথে কার তুলনা করো একটু ভেবে দেখো।
মন্তব্যসমূহ