—এত লোক কি ভুল করতে পারে —আমাদের চারপাশে প্রচলিত ইসলামে একটা কথা খুবই বহুল প্রচলিত যে ,— — ” আরে ভাই , আমি না হয় কম বুঝি , তাই বলে পৃথিবীর এতো মুসলমান বা আলেম , মাওলানা সাহেবরা কি ভুল করে ? এত বিরাট সংখ্যক মুসলমান কি ভুল করতে পারে ? ”আপনি যখনই কোন মুসলমান ভাইয়ের সাথে ইসলামের কোন বিষয়ের উপর কিছুটা গভীরে যেয়ে আলাপ করবেন এবং সেই সাথে কোরআন থেকে প্রমান উপস্থাপন করবেন ও পাশাপাশি সহীহ সিত্তাহের হাদিসের উল্লেখ করবেন । কিছু সময় পরে লক্ষ্য করবেন যে , ঐ ভদ্রলোক তখন পাল্টা কোন যুক্তি দাঁড় করাতে পারবেন না । কেননা আপনি কোরআন ও হাদিসের অকাট্য দলিল উপস্থাপন করেছেন ।যেমন , আপনি কোরআনে বর্নিত ইমামত , ইফতারের সঠিক সময়সূচী বা অযুতে পা মসেহ ইত্যাদি বিষয় কথা বলছেন ।ভদ্রলোক এক পর্যায় আপনার উপস্থাপিত পবিত্র কোরআন ও সহীহ সিত্তাহের দলিলগুলো সরাসরি অস্বীকার করবেন না । আবার সেই সাথে আপনার যুক্তিগুলো স্বীকারও করবেন না ।এমতাবস্থায় ,ভদ্রলোক মহাশয় অতি চমৎকার ভাবে নীচে উল্লেখিত কথাটি বলে বসবেন ।” কি যে বলেন ভাই , আমি নাহয় মাদ্রাসা লাইনে পড়ি নাই , কিন্ত এতো বিশাল সংখ্যক হুজুর , মুরুব্বী , বুুজুর্গ , মাওলানা , আলেম সাহেবরা কি ভুল করতে পারে কিম্বা আমার পরলোকগত ময়মুরুব্বীরা কি ভুল করতে পারে ” ?ভদ্রলোক আরও বলবেন যে ,” ভাই আমার অতসত বুঝে কাজ নেই , বেশী বুঝতে গেলে ঈমান নষ্ট হবে , মহল্লার মসজিদের ইমাম সাহেব বা আমার বাপ দাদারা যা করে গেছেন সেটার উপরেই থাকব ভাই ” ।এখন আপনি যতই চেষ্টা করেন , আর কোন লাভ নেই ।ভদ্রলোকের ঐ একটিই শেষ কথা —” এতো বিশাল সংখ্যক মুসলমান কি ভুল করতে পারে ” !অর্থাৎ শেষ পর্যন্ত ভদ্রলোক সংখ্যার আধিক্যের উপর ইস্পাত কঠিন থাকবেন ।অনেকটা আমাদের গনতন্ত্রের ফর্মুলা ।যে দল বেশী ভোট পাবে বা যাদের দিকে পাল্লা ভারী তারাই বিজয়ী ।আপনি তখন কি আর করিবেন ।কথা বলাটাই মহা ভুল — এই চিন্তা করিয়া মনটা খারাপ করিবেন , খুবই স্বাভাবিক ।পাঠক ,আসুন , একটু অন্য ভাবে বিষয়টা চিন্তা করি ।জাতিসংঘ আদম শুমারী মতে বর্তমান পৃথিবীর জনসংখ্যা সাড়ে সাতশো কোটির উপরে । এর মধ্যে মুসলমানদের সংখ্যা প্রায় দেড়শো কোটি ।পৃথিবীতে সংখ্যার তুলনায় বৌদ্ব ধর্মের অনুসারী বেশী । তাহলে ঐ ভদ্রলোক যে সংখ্যা আধিক্যের উপর জোর দিলেন , তাহলে কি বৌদ্ব ধর্ম সঠিক ?যেহেতু পাল্লা ওদিকে ভারী তাহলে চলুন , বৌদ্ব ধর্ম পালন করি !!সাধারন হিসাবে তাহলে দেখা যাচ্ছে যে , সংখ্যা আধিক্যের এই ফর্মুলাটা যুক্তিতে টেকে না ।এবার আসুন এই ” সংখ্যা আধিক্য ” এর বিষয় পবিত্র কোরআন কি বলে !“— যদি তুমি পৃথিবীর (লোকদের) বেশীর ভাগকে অনুসরন কর , তারা তোমাকে আল্লাহর পথ থেকে দূরে নিয়ে যাবে । তারা কিছুই অনুসরন করে না অনুমানগুলো ছাড়া , এবং তারা শুধু ধারনা ছাড়া কিছু করে না — ” ।সুরা – আনআম / ১১৬ ।“— তবু জনগনের বেশীর ভাগই বিশ্বাস করবে না যত ব্যাকুলই তুমি হও না কেন —” ।সুরা – ইউসুফ / ১০৩ ।“— নিঃসন্দেহে আমরা তোমাদের কাছে সত্য এনেছিলাম , কিন্ত তোমরা বেশীর ভাগই সত্যের প্রতি ঘৃনা পোষন করতে — ” ।সুরা – যুখরুফ / ৭৮ ।“— যখন তাদের বলা হয় , অনুসরন কর আল্লাহ যা অবতীর্ন করেছেন , তারা বলে , আমরা বরং অনুসরন করব , যার অনুসরন আমাদের পিতারা করে এসেছে । কী ! যদি এমনও হয় যে , শয়তান তাদের ডাকে প্রজ্বলিত আগুনের শাস্তির দিকে —” ।সুরা – লুকমান / ২১ ।এবার উপরের আয়াতগুলোর সাথে নবীজী (সাঃ) এর এই বিখ্যাত হাদিসটি মিলিয়ে নিন —রাসুল (সাঃ) কে জিজ্ঞাসা করা হল , ইয়া রাসুল (সাঃ) , আপনি বলেছেন যে , আপনার উম্মতের মধ্যে ৭৩টি দল হবে ।তারমধ্যে ৭২টি দল জাহান্নামী এবং একটি মাত্র দল জান্নাতি ।দয়া করে বলবেন কি , নাজাতপ্রাপ্ত জান্নাতি ঐ দল কোনটি ?জবাবে রাসুল (সাঃ) বলেছেন , “ সুসংবাদ ! হে আলী , নিশ্চয়ই তুমি এবং তোমার শীয়া বা অনুসারীগন জান্নাতে প্রবেশ করবে ”।সুত্র – তারিখে দামেস্ক (ইবনে আসাকির,খন্ড-২,পাতা-৪৪২ , হাদিস # ৯৫১ / নুরুল আবসার (শিবলাঞ্জী) ,পাতা-৭১,১০২ / ইয়া নাবিউল মুয়াদ্দাহ,পাতা-৬২ / তাতহিরাতুল খাওয়াস(ইবনে জাওজী আল হানাফী),পাতা-১৮ / তাফসীরে ফাতহুল কাদীর(আল শাওকানী),খন্ড-৫,পাতা-৪৭৭ / তাফসীরে রুহুল মায়ানী আলুসী,খন্ড-৩০,পাতা-২০৭ / ফারাইদ সিমতাইন(ইবনে শাব্বাঘ),খন্ড-১,পাতা-১৫৬ / তাফসীরে দুররে মানসুর,খন্ড-৬,পাতা-১২২ / মানাকিব(ইবনে আল মাগাজেলী),পাতা-১১৩ / মুখতাসার তারিখে দামেস্ক,খন্ড-৩,পাতা-১০ / মিয়ান আল ইতিদাল,খন্ড-২,পাতা-৩১৩ / আরজাহুল মাতালেব,পাতা-১২২,১২৩,৮৭৭(উর্দু) / তাফসীরে তাবারী,খন্ড-৩০,পাতা-১৪৭ / ফুসুল আল মাহিম্মা,পাতা-১২২ / কিফায়াতুল তালেব,পাতা ১১৯ / আহমাদ ইবনে হাম্বাল,খন্ড-২,পাতা-৬৫৫ / হুলিয়াতুল আউলিয়া,খন্ড-৪,পাতা৩২৯ / তারিখে বাগদাদ,খন্ড-১২,পাতা-২৮৯ / আল তাবরানী মুজাম আল কাবির,খন্ড-১,পাতা-৩১৯ / আল হায়সামী মাজমা আল জাওয়াইদ,খন্ড-১০,পাতা-২১-২২ / ইবনে আসাকীর তারিখে দামেস্ক,খন্ড-৪২,পাতা-৩৩১ / আল হায়সামী আল সাওয়ায়িক আল মুহারিকা,পাতা-২৪৭ / মুয়াদ্দাতুল কুরবা,পাতা-৯২ / তাফসীরে ফাতহুল বায়ান,খন্ড-১০,পাতা-২২৩(নবাব সিদ্দিক হাসান খ ভুপালী,আহলে হাদিস) / তাফসীরে ফাতহে কাদীর,খন্ড-৫,পাতা-৬৪,৬২৪ / সাওয়ারেক আল মুহারেকা( ইবনে হাজার মাকিক),পাতা-৯৬ / শাওয়াহেদুত তাঞ্জিল,খন্ড-২,পাতা-৩৫৬ / মুসনাদে হাম্বাল,খন্ড-৫,পাতা-২৮ / নুজহাত আল মাজালিস,খন্ড-২,পাতা-১৮৩ / মানাকেব (আল খাওয়ারেজমী),খন্ড-৬,পাতা – ৬৩ ।সুপ্রিয় পাঠক ,এবারে আপনি ভদ্রলোককে ইফতারের সময়সূচী , অযুতে পা মাসেহ বা হযরত আলী (আঃ) তথা আহলে বায়েত (আঃ) গনের ইমা্মত বা আলী (আঃ) এর বেলায়েত বা ইমামত ইত্যাদি যা কিছুই বুঝাতে চেষ্টা করুন না কেন — আদৌ কি কোন লাভ হইবে !কেননা পবিত্র কোরআন Quantity is not nesserery , main thing is The Best Quality এই নীতির কথাই বলে ।অর্থাৎ ” সংখ্যার আধিক্যের জয় জয়কার ” এই ফর্মুলা পবিত্র কোরআন প্রত্যাখ্যান করে ।হিসাব আরও পরিস্কার জলের মত মিলিয়ে নিন —কারবালাতে একদিকে ছিলেন মাত্র – ৭২ জনঅপরদিকে ছিল বিশাল ত্রিশ হাজারের অধিক ।ওখানে কোন পক্ষেই ননমুসলিম ছিলেন নাপ্রচারে মোঃ শামসীর হায়দার
—এত লোক কি ভুল করতে পারে —
আমাদের চারপাশে প্রচলিত ইসলামে একটা কথা খুবই বহুল প্রচলিত যে ,
— — ” আরে ভাই , আমি না হয় কম বুঝি , তাই বলে পৃথিবীর এতো মুসলমান বা আলেম , মাওলানা সাহেবরা কি ভুল করে ? এত বিরাট সংখ্যক মুসলমান কি ভুল করতে পারে ? ”
আপনি যখনই কোন মুসলমান ভাইয়ের সাথে ইসলামের কোন বিষয়ের উপর কিছুটা গভীরে যেয়ে আলাপ করবেন এবং সেই সাথে কোরআন থেকে প্রমান উপস্থাপন করবেন ও পাশাপাশি সহীহ সিত্তাহের হাদিসের উল্লেখ করবেন । কিছু সময় পরে লক্ষ্য করবেন যে , ঐ ভদ্রলোক তখন পাল্টা কোন যুক্তি দাঁড় করাতে পারবেন না । কেননা আপনি কোরআন ও হাদিসের অকাট্য দলিল উপস্থাপন করেছেন ।
যেমন , আপনি কোরআনে বর্নিত ইমামত , ইফতারের সঠিক সময়সূচী বা অযুতে পা মসেহ ইত্যাদি বিষয় কথা বলছেন ।
ভদ্রলোক এক পর্যায় আপনার উপস্থাপিত পবিত্র কোরআন ও সহীহ সিত্তাহের দলিলগুলো সরাসরি অস্বীকার করবেন না । আবার সেই সাথে আপনার যুক্তিগুলো স্বীকারও করবেন না ।
এমতাবস্থায় ,
ভদ্রলোক মহাশয় অতি চমৎকার ভাবে নীচে উল্লেখিত কথাটি বলে বসবেন ।
” কি যে বলেন ভাই , আমি নাহয় মাদ্রাসা লাইনে পড়ি নাই , কিন্ত এতো বিশাল সংখ্যক হুজুর , মুরুব্বী , বুুজুর্গ , মাওলানা , আলেম সাহেবরা কি ভুল করতে পারে কিম্বা আমার পরলোকগত ময়মুরুব্বীরা কি ভুল করতে পারে ” ?
ভদ্রলোক আরও বলবেন যে ,” ভাই আমার অতসত বুঝে কাজ নেই , বেশী বুঝতে গেলে ঈমান নষ্ট হবে , মহল্লার মসজিদের ইমাম সাহেব বা আমার বাপ দাদারা যা করে গেছেন সেটার উপরেই থাকব ভাই ” ।
এখন আপনি যতই চেষ্টা করেন , আর কোন লাভ নেই ।
ভদ্রলোকের ঐ একটিই শেষ কথা —
” এতো বিশাল সংখ্যক মুসলমান কি ভুল করতে পারে ” !
অর্থাৎ শেষ পর্যন্ত ভদ্রলোক সংখ্যার আধিক্যের উপর ইস্পাত কঠিন থাকবেন ।
অনেকটা আমাদের গনতন্ত্রের ফর্মুলা ।
যে দল বেশী ভোট পাবে বা যাদের দিকে পাল্লা ভারী তারাই বিজয়ী ।
আপনি তখন কি আর করিবেন ।
কথা বলাটাই মহা ভুল — এই চিন্তা করিয়া মনটা খারাপ করিবেন , খুবই স্বাভাবিক ।
পাঠক ,
আসুন , একটু অন্য ভাবে বিষয়টা চিন্তা করি ।
জাতিসংঘ আদম শুমারী মতে বর্তমান পৃথিবীর জনসংখ্যা সাড়ে সাতশো কোটির উপরে । এর মধ্যে মুসলমানদের সংখ্যা প্রায় দেড়শো কোটি ।
পৃথিবীতে সংখ্যার তুলনায় বৌদ্ব ধর্মের অনুসারী বেশী । তাহলে ঐ ভদ্রলোক যে সংখ্যা আধিক্যের উপর জোর দিলেন , তাহলে কি বৌদ্ব ধর্ম সঠিক ?
যেহেতু পাল্লা ওদিকে ভারী তাহলে চলুন , বৌদ্ব ধর্ম পালন করি !!
সাধারন হিসাবে তাহলে দেখা যাচ্ছে যে , সংখ্যা আধিক্যের এই ফর্মুলাটা যুক্তিতে টেকে না ।
এবার আসুন এই ” সংখ্যা আধিক্য ” এর বিষয় পবিত্র কোরআন কি বলে !
“— যদি তুমি পৃথিবীর (লোকদের) বেশীর ভাগকে অনুসরন কর , তারা তোমাকে আল্লাহর পথ থেকে দূরে নিয়ে যাবে । তারা কিছুই অনুসরন করে না অনুমানগুলো ছাড়া , এবং তারা শুধু ধারনা ছাড়া কিছু করে না — ” ।
সুরা – আনআম / ১১৬ ।
“— তবু জনগনের বেশীর ভাগই বিশ্বাস করবে না যত ব্যাকুলই তুমি হও না কেন —” ।
সুরা – ইউসুফ / ১০৩ ।
“— নিঃসন্দেহে আমরা তোমাদের কাছে সত্য এনেছিলাম , কিন্ত তোমরা বেশীর ভাগই সত্যের প্রতি ঘৃনা পোষন করতে — ” ।
সুরা – যুখরুফ / ৭৮ ।
“— যখন তাদের বলা হয় , অনুসরন কর আল্লাহ যা অবতীর্ন করেছেন , তারা বলে , আমরা বরং অনুসরন করব , যার অনুসরন আমাদের পিতারা করে এসেছে । কী ! যদি এমনও হয় যে , শয়তান তাদের ডাকে প্রজ্বলিত আগুনের শাস্তির দিকে —” ।
সুরা – লুকমান / ২১ ।
এবার উপরের আয়াতগুলোর সাথে নবীজী (সাঃ) এর এই বিখ্যাত হাদিসটি মিলিয়ে নিন —
রাসুল (সাঃ) কে জিজ্ঞাসা করা হল , ইয়া রাসুল (সাঃ) , আপনি বলেছেন যে , আপনার উম্মতের মধ্যে ৭৩টি দল হবে ।
তারমধ্যে ৭২টি দল জাহান্নামী এবং একটি মাত্র দল জান্নাতি ।
দয়া করে বলবেন কি , নাজাতপ্রাপ্ত জান্নাতি ঐ দল কোনটি ?
জবাবে রাসুল (সাঃ) বলেছেন , “ সুসংবাদ ! হে আলী , নিশ্চয়ই তুমি এবং তোমার শীয়া বা অনুসারীগন জান্নাতে প্রবেশ করবে ”।
সুত্র – তারিখে দামেস্ক (ইবনে আসাকির,খন্ড-২,পাতা-৪৪২ , হাদিস # ৯৫১ / নুরুল আবসার (শিবলাঞ্জী) ,পাতা-৭১,১০২ / ইয়া নাবিউল মুয়াদ্দাহ,পাতা-৬২ / তাতহিরাতুল খাওয়াস(ইবনে জাওজী আল হানাফী),পাতা-১৮ / তাফসীরে ফাতহুল কাদীর(আল শাওকানী),খন্ড-৫,পাতা-৪৭৭ / তাফসীরে রুহুল মায়ানী আলুসী,খন্ড-৩০,পাতা-২০৭ / ফারাইদ সিমতাইন(ইবনে শাব্বাঘ),খন্ড-১,পাতা-১৫৬ / তাফসীরে দুররে মানসুর,খন্ড-৬,পাতা-১২২ / মানাকিব(ইবনে আল মাগাজেলী),পাতা-১১৩ / মুখতাসার তারিখে দামেস্ক,খন্ড-৩,পাতা-১০ / মিয়ান আল ইতিদাল,খন্ড-২,পাতা-৩১৩ / আরজাহুল মাতালেব,পাতা-১২২,১২৩,৮৭৭(উর্দু) / তাফসীরে তাবারী,খন্ড-৩০,পাতা-১৪৭ / ফুসুল আল মাহিম্মা,পাতা-১২২ / কিফায়াতুল তালেব,পাতা ১১৯ / আহমাদ ইবনে হাম্বাল,খন্ড-২,পাতা-৬৫৫ / হুলিয়াতুল আউলিয়া,খন্ড-৪,পাতা৩২৯ / তারিখে বাগদাদ,খন্ড-১২,পাতা-২৮৯ / আল তাবরানী মুজাম আল কাবির,খন্ড-১,পাতা-৩১৯ / আল হায়সামী মাজমা আল জাওয়াইদ,খন্ড-১০,পাতা-২১-২২ / ইবনে আসাকীর তারিখে দামেস্ক,খন্ড-৪২,পাতা-৩৩১ / আল হায়সামী আল সাওয়ায়িক আল মুহারিকা,পাতা-২৪৭ / মুয়াদ্দাতুল কুরবা,পাতা-৯২ / তাফসীরে ফাতহুল বায়ান,খন্ড-১০,পাতা-২২৩(নবাব সিদ্দিক হাসান খ ভুপালী,আহলে হাদিস) / তাফসীরে ফাতহে কাদীর,খন্ড-৫,পাতা-৬৪,৬২৪ / সাওয়ারেক আল মুহারেকা( ইবনে হাজার মাকিক),পাতা-৯৬ / শাওয়াহেদুত তাঞ্জিল,খন্ড-২,পাতা-৩৫৬ / মুসনাদে হাম্বাল,খন্ড-৫,পাতা-২৮ / নুজহাত আল মাজালিস,খন্ড-২,পাতা-১৮৩ / মানাকেব (আল খাওয়ারেজমী),খন্ড-৬,পাতা – ৬৩ ।
সুপ্রিয় পাঠক ,
এবারে আপনি ভদ্রলোককে ইফতারের সময়সূচী , অযুতে পা মাসেহ বা হযরত আলী (আঃ) তথা আহলে বায়েত (আঃ) গনের ইমা্মত বা আলী (আঃ) এর বেলায়েত বা ইমামত ইত্যাদি যা কিছুই বুঝাতে চেষ্টা করুন না কেন — আদৌ কি কোন লাভ হইবে !
কেননা পবিত্র কোরআন Quantity is not nesserery , main thing is The Best Quality এই নীতির কথাই বলে ।
অর্থাৎ ” সংখ্যার আধিক্যের জয় জয়কার ” এই ফর্মুলা পবিত্র কোরআন প্রত্যাখ্যান করে ।
হিসাব আরও পরিস্কার জলের মত মিলিয়ে নিন —
কারবালাতে একদিকে ছিলেন মাত্র – ৭২ জন
অপরদিকে ছিল বিশাল ত্রিশ হাজারের অধিক ।
ওখানে কোন পক্ষেই ননমুসলিম ছিলেন না
প্রচারে মোঃ শামসীর হায়দার
মন্তব্যসমূহ