পবিত্র কোরআন বিরোধী কিছু হাদিস((((পর্ব 4))))১০. কুরআনে ‘একটি কিতাবের অনুসরণের নির্দেশ, প্রচলিত হাদিসে ‘দুইটির!কুরআনে দেখুন, ‘তোমার নিকট একটি কিতাব অবতীর্ণ করা হয়েছে, তোমার মনে যেন এর সম্পর্কে কোন সঙ্কোচ না থাকে এর দ্বারা সতর্কীকরণের ব্যাপারে এবং মু’মিনদের জন্য উপদেশ। তোমার রবের নিকট হতে তোমাদের নিকট যা অবতীর্ণ করা হয়েছে তোমরা তার অনুসরণ কর (৭:১-২; ২:৩৮; ২০:১২৩; ২১:১০; ৯৮:১-৩)। ‘এ কিতাব আমি অবতীর্ণ করেছি যা কল্যাণময়। সুতরাং এর অনুসরণ কর এবং সাবধান হও (৬:১৫৫)। [আল্লাহ মানুষকে পথ-প্রদর্শনের জন্য কয়টি কিতাব পাঠিয়েছেন?]ইমাম মালেক এর ‘মোয়াত্তা’য় দেখুন, ‘আমি তোমাদের মধ্যে দুইটি জিনিস রেখে যাচ্ছি। যতক্ষণ পর্যন্ত তোমরা সে জিনিস দুইটি আঁকড়িয়ে ধরে থাকবে গোমরাহ হবে না: আল্লাহর কিতাব ও তাঁর রাসূলের সূন্নাহ (মেশকাত-১/১৭৭)। [আল্লাহ তাঁর কিতাবের সাথে ইমাম মালেক এর ‘মোয়াত্তার অনুসরণ করতে বলেছেন কি?]১১. কুরআনে ‘জিব্রীল পৌঁছে দিতেন কুরআন, প্রচলিত হাদিসে ‘হাদিস!কুরআনে দেখুন, ‘বল, ‘যে কেউ জিব্রীলের শত্রু এজন্য যে, সে আল্লাহর নির্দেশে তোমার হৃদয়ে এ (কুরআন) পৌঁছে দিয়েছে, যা তার পূর্ববর্তী (কিতাবের) সমর্থক এবং যা মু‘মিনদের জন্য পথপ্রদর্শক ও শুভ সংবাদ (২:৯৭)। ‘নিশ্চয়ই এ (কুরআন) জগতসমূহের রব হতে অবতীর্ণ। রুহুল আমিন (জিব্রীল) এ নিয়ে অবতরণ করেছে তোমার হৃদয়ে, যাতে তুমি সতর্ককারী হতে পার (২৬:১৯২-১৯৪)। [জিব্রীল কি আল্লাহর নির্দেশে কুরআন রাসূলের হৃদয়ে পৌঁছে দিতেন না?]প্রচলিত হাদিসে দেখুন, ‘একবার জিব্রীল রাসূলের নিকট আসলেন এবং তাঁকে ওযূ ও সালাত শিক্ষা দিলেন এবং যখন তিনি ওযূ সমাপ্ত করলেন এক কোষ পানি নিলেন ও তা আপন পুরুষাঙ্গের উপর ছিটায়ে দিলেন (আহমদ ও দারাকুতনী);-মেশকাত-২/৩৩৮। ‘একবার জিব্রীল আসলেন এবং বললেন, ‘হে মুহাম্মাদ! যখন ওযূ করবেন (পুরুষাঙ্গের উপর) পানি ছিটাবেন (তিরমিযি);-মেশকাত-২/৩৩৯, ৩৫৬। ‘জিব্রীল রাসূলের দুইবার ইমামত করেছেন। ফজর, ... যোহর, ... আসর, ... মাগরিব, ... ইশা, ... ও ফজরের সালাত পড়ালেন এবং বললেন এ তোমার পূর্বেকার নবিগণের (সালাতের) সময় (আবূ দাঊদ ও তিরমিযি);-মেশকাত-২/৫৩৬, ৫৩৭, ৬৮৫, ৭১০, ৮৬৭, ৮৭৬ ... ... এরূপ বহু হাদিস। [এ জিব্রীল কোন জিব্রীল যে রাসূলকে কুরআনের বাইরের বিষয় শিক্ষা দিতেন?]১২. কুরআনে ‘রাসূলকে ওহী অনুসরণের নির্দেশ, প্রচলিত হাদিসে ‘রাসূলের আদেশ-নিষেধ অনুসরণ কর!কুরআনে দেখুন, ‘বল, ... ‘আমার প্রতি যা ওহী হয় আমি শুধু তারই অনুসরণ করি (৬:৫০; ৭:২০৩; ৪৬:৯)। বল, ‘নিজ হতে এ (কুরআন) বদলানো আমার কাজ নয়। আমার প্রতি যা ওহী হয়, আমি কেবল তারই অনুসরণ করি (১০:১৫)। বল, ‘আমি তো কেবল ওহী দ্বারাই তোমাদের সতর্ক করি (২১:৪৫)। ‘তোমার নিকট একটি কিতাব অবতীর্ণ করা হয়েছে, ‘তোমার মনে যেন এর সম্পর্কে কোন সঙ্কোচ না থাকে এর দ্বারা সতর্কীকরণের ব্যাপারে (৭:২)। [রাসূর নিজ ইচ্ছামত নিজের বাণী দ্বারা মানুষকে সতর্ক করতেন কি?]প্রচলিত হাদিসে দেখুন, ‘আমি তোমাদের কাউকেও যেন এরূপ না দেখি, ... তার নিকট আমার আদেশাবলীর কোন একটি আদেশ পৌঁছবে যাতে আমি কোন বিষয় আদেশ করেছি অথবা নিষেধ করেছি তখন সে বলবে, ‘আমি এসব কিছু জানি না, আল্লাহর কিতাবে যা পাব তারই অনুসরণ করব (আবূ দাঊদ, ইব্নু মাযাহ, তিরমিযি, আহমদ, বায়হাকী, দালাএলুন নুবুওত);-মেশকাত-১/১৫৫। [কার নির্দেশ মানার জন্য আল্লাহ কি রাসূল পাঠিয়েছিলেন?]১৩. কুরআনে ‘দীনের নামে সকল কিতাব বর্জনীয়, বুখারি-মুসলিমে ‘আল্লাহ বলেন ও জিবরাঈলের নাম দিয়ে লেখা!কুরআনে দেখুন, ‘এরূপে আমি মানব ও জিনের মধ্যে হতে প্রত্যেক নবীর শত্রু করেছি, প্রতারণার উদ্দেশ্যে তারা একে অন্যকে চমকপ্রদ বাক্য দ্বারা প্ররোচিত করে। ... ... সুতরাং তাদের ও তাদের (বুখারি ও তার দোসরদের) মিথ্যা রচনাকে বর্জন কর (৬:১১২)। আরও দেখুন ৩৯:৪১, ৫৫; ৪২:১০; ৪৫:১৮; ৪৬:২৩ আয়াত। [অর্থবোধক শব্দ দিয়ে বাক্য তৈরি হয় এবং শত শত বা হাজার হাজার বাক্য দ্বারা কিতাব রচনা করা হয়। সুতরাং আল্লাহর নামে কুরআন ব্যতীত দীন হিসেবে যত কথাই বলা হোক না কেন তা বর্জনীয়। হোক সে বুখারি অথবা মুসলিম বা অন্য কেউ?]বুখারি- মুসলিমে দেখুন, ‘রমযান মাসে প্রত্যেক রাত্রেই জিবরাঈল রাসূলের নিকট আসতেন এবং তিনি তাঁকে কুরআন শুনাতেন। যখন তাঁর সাথে জিবরাঈল সাক্ষাৎ করতেন তাঁর দান বর্ষণকারী বাতাস অপেক্ষাও বেড়ে যেত (মেশকাত-৪/১৯৯৭)। কিয়ামতের দিন আল্লাহ বলবেন, ‘হে আদম সন্তান! আমি অসুস্থ হয়েছিলাম আর তুমি আমাকে দেখতে আস নি। ... আমি তোমার নিকট খানা চেয়েছিলাম আর তুমি আমাকে খাদ্যা দাও নি। ... আমি তোমার নিকট পানি চেয়ে ছিলাম আর তুমি আমাকে পানি পান করাও নি। ... অসুস্থকে দেখতে যাওয়া, অভুক্তকে খাদ্য দিলে ও পিপাসার্তকে পানি পান করালে আল্লাহর নিকট পাওয়া যেত (মেশকাত-৪/১৪৪২)। আল্লাহ বলেন, এরূপ হাদিস ১/১১১, ১১২; ৪/১৪৪২, ১৪৬৩, ১৫০৯, ১৫১৮, ১৫৪২, ১৬৪৪, ১৬৬৯; ৪/১৮৬৩, ১৯৭৪, ১৯৯৫; ৫/২১৫৭, ২১৫৮, ২১৫৯, ২১৬০, ২১৭৭, ২২০২; ৮/৪২৮৯; ৯/৪৪৫৭, ৪৭৮৭, ৪৭৯২, ৪৭৯৫, ৪৮০৪, ৪৮৪৩, ৪৮৮৩, ৪৯৪৫, ৪৯৯৬, ৫০৮৪, ৫০৯১; ১০/৫৩১৭, ৫৩২০, ৫৩২১, ৫৩২৩, ৫৩৪৪, ৫৩৪৫, ৫৩৪৭, ৫৩৪৮, ৫৩৭১, ৫৩৮৪, ৫৩৮৫, ৫৩৮৬; ১১/৫৯৬৯; ৫৯৮৬, ৬০২৩। [উক্ত হাদিসগুলোতে ‘আল্লাহ বলেন’ বলে লেখা হয়েছে। আল্লাহ বললে তা কুরআনে নেই কেন?]
পবিত্র কোরআন বিরোধী কিছু হাদিস
১০. কুরআনে ‘একটি কিতাবের অনুসরণের নির্দেশ, প্রচলিত হাদিসে ‘দুইটির!
কুরআনে দেখুন, ‘তোমার নিকট একটি কিতাব অবতীর্ণ করা হয়েছে, তোমার মনে যেন এর সম্পর্কে কোন সঙ্কোচ না থাকে এর দ্বারা সতর্কীকরণের ব্যাপারে এবং মু’মিনদের জন্য উপদেশ। তোমার রবের নিকট হতে তোমাদের নিকট যা অবতীর্ণ করা হয়েছে তোমরা তার অনুসরণ কর (৭:১-২; ২:৩৮; ২০:১২৩; ২১:১০; ৯৮:১-৩)। ‘এ কিতাব আমি অবতীর্ণ করেছি যা কল্যাণময়। সুতরাং এর অনুসরণ কর এবং সাবধান হও (৬:১৫৫)। [আল্লাহ মানুষকে পথ-প্রদর্শনের জন্য কয়টি কিতাব পাঠিয়েছেন?]
ইমাম মালেক এর ‘মোয়াত্তা’য় দেখুন, ‘আমি তোমাদের মধ্যে দুইটি জিনিস রেখে যাচ্ছি। যতক্ষণ পর্যন্ত তোমরা সে জিনিস দুইটি আঁকড়িয়ে ধরে থাকবে গোমরাহ হবে না: আল্লাহর কিতাব ও তাঁর রাসূলের সূন্নাহ (মেশকাত-১/১৭৭)। [আল্লাহ তাঁর কিতাবের সাথে ইমাম মালেক এর ‘মোয়াত্তার অনুসরণ করতে বলেছেন কি?]
১১. কুরআনে ‘জিব্রীল পৌঁছে দিতেন কুরআন, প্রচলিত হাদিসে ‘হাদিস!
কুরআনে দেখুন, ‘বল, ‘যে কেউ জিব্রীলের শত্রু এজন্য যে, সে আল্লাহর নির্দেশে তোমার হৃদয়ে এ (কুরআন) পৌঁছে দিয়েছে, যা তার পূর্ববর্তী (কিতাবের) সমর্থক এবং যা মু‘মিনদের জন্য পথপ্রদর্শক ও শুভ সংবাদ (২:৯৭)। ‘নিশ্চয়ই এ (কুরআন) জগতসমূহের রব হতে অবতীর্ণ। রুহুল আমিন (জিব্রীল) এ নিয়ে অবতরণ করেছে তোমার হৃদয়ে, যাতে তুমি সতর্ককারী হতে পার (২৬:১৯২-১৯৪)। [জিব্রীল কি আল্লাহর নির্দেশে কুরআন রাসূলের হৃদয়ে পৌঁছে দিতেন না?]
প্রচলিত হাদিসে দেখুন, ‘একবার জিব্রীল রাসূলের নিকট আসলেন এবং তাঁকে ওযূ ও সালাত শিক্ষা দিলেন এবং যখন তিনি ওযূ সমাপ্ত করলেন এক কোষ পানি নিলেন ও তা আপন পুরুষাঙ্গের উপর ছিটায়ে দিলেন (আহমদ ও দারাকুতনী);-মেশকাত-২/৩৩৮। ‘একবার জিব্রীল আসলেন এবং বললেন, ‘হে মুহাম্মাদ! যখন ওযূ করবেন (পুরুষাঙ্গের উপর) পানি ছিটাবেন (তিরমিযি);-মেশকাত-২/৩৩৯, ৩৫৬। ‘জিব্রীল রাসূলের দুইবার ইমামত করেছেন। ফজর, ... যোহর, ... আসর, ... মাগরিব, ... ইশা, ... ও ফজরের সালাত পড়ালেন এবং বললেন এ তোমার পূর্বেকার নবিগণের (সালাতের) সময় (আবূ দাঊদ ও তিরমিযি);-মেশকাত-২/৫৩৬, ৫৩৭, ৬৮৫, ৭১০, ৮৬৭, ৮৭৬ ... ... এরূপ বহু হাদিস। [এ জিব্রীল কোন জিব্রীল যে রাসূলকে কুরআনের বাইরের বিষয় শিক্ষা দিতেন?]
১২. কুরআনে ‘রাসূলকে ওহী অনুসরণের নির্দেশ, প্রচলিত হাদিসে ‘রাসূলের আদেশ-নিষেধ অনুসরণ কর!
কুরআনে দেখুন, ‘বল, ... ‘আমার প্রতি যা ওহী হয় আমি শুধু তারই অনুসরণ করি (৬:৫০; ৭:২০৩; ৪৬:৯)। বল, ‘নিজ হতে এ (কুরআন) বদলানো আমার কাজ নয়। আমার প্রতি যা ওহী হয়, আমি কেবল তারই অনুসরণ করি (১০:১৫)। বল, ‘আমি তো কেবল ওহী দ্বারাই তোমাদের সতর্ক করি (২১:৪৫)। ‘তোমার নিকট একটি কিতাব অবতীর্ণ করা হয়েছে, ‘তোমার মনে যেন এর সম্পর্কে কোন সঙ্কোচ না থাকে এর দ্বারা সতর্কীকরণের ব্যাপারে (৭:২)। [রাসূর নিজ ইচ্ছামত নিজের বাণী দ্বারা মানুষকে সতর্ক করতেন কি?]
প্রচলিত হাদিসে দেখুন, ‘আমি তোমাদের কাউকেও যেন এরূপ না দেখি, ... তার নিকট আমার আদেশাবলীর কোন একটি আদেশ পৌঁছবে যাতে আমি কোন বিষয় আদেশ করেছি অথবা নিষেধ করেছি তখন সে বলবে, ‘আমি এসব কিছু জানি না, আল্লাহর কিতাবে যা পাব তারই অনুসরণ করব (আবূ দাঊদ, ইব্নু মাযাহ, তিরমিযি, আহমদ, বায়হাকী, দালাএলুন নুবুওত);-মেশকাত-১/১৫৫। [কার নির্দেশ মানার জন্য আল্লাহ কি রাসূল পাঠিয়েছিলেন?]
১৩. কুরআনে ‘দীনের নামে সকল কিতাব বর্জনীয়, বুখারি-মুসলিমে ‘আল্লাহ বলেন ও জিবরাঈলের নাম দিয়ে লেখা!
কুরআনে দেখুন, ‘এরূপে আমি মানব ও জিনের মধ্যে হতে প্রত্যেক নবীর শত্রু করেছি, প্রতারণার উদ্দেশ্যে তারা একে অন্যকে চমকপ্রদ বাক্য দ্বারা প্ররোচিত করে। ... ... সুতরাং তাদের ও তাদের (বুখারি ও তার দোসরদের) মিথ্যা রচনাকে বর্জন কর (৬:১১২)। আরও দেখুন ৩৯:৪১, ৫৫; ৪২:১০; ৪৫:১৮; ৪৬:২৩ আয়াত। [অর্থবোধক শব্দ দিয়ে বাক্য তৈরি হয় এবং শত শত বা হাজার হাজার বাক্য দ্বারা কিতাব রচনা করা হয়। সুতরাং আল্লাহর নামে কুরআন ব্যতীত দীন হিসেবে যত কথাই বলা হোক না কেন তা বর্জনীয়। হোক সে বুখারি অথবা মুসলিম বা অন্য কেউ?]
বুখারি- মুসলিমে দেখুন, ‘রমযান মাসে প্রত্যেক রাত্রেই জিবরাঈল রাসূলের নিকট আসতেন এবং তিনি তাঁকে কুরআন শুনাতেন। যখন তাঁর সাথে জিবরাঈল সাক্ষাৎ করতেন তাঁর দান বর্ষণকারী বাতাস অপেক্ষাও বেড়ে যেত (মেশকাত-৪/১৯৯৭)। কিয়ামতের দিন আল্লাহ বলবেন, ‘হে আদম সন্তান! আমি অসুস্থ হয়েছিলাম আর তুমি আমাকে দেখতে আস নি। ... আমি তোমার নিকট খানা চেয়েছিলাম আর তুমি আমাকে খাদ্যা দাও নি। ... আমি তোমার নিকট পানি চেয়ে ছিলাম আর তুমি আমাকে পানি পান করাও নি। ... অসুস্থকে দেখতে যাওয়া, অভুক্তকে খাদ্য দিলে ও পিপাসার্তকে পানি পান করালে আল্লাহর নিকট পাওয়া যেত (মেশকাত-৪/১৪৪২)। আল্লাহ বলেন, এরূপ হাদিস ১/১১১, ১১২; ৪/১৪৪২, ১৪৬৩, ১৫০৯, ১৫১৮, ১৫৪২, ১৬৪৪, ১৬৬৯; ৪/১৮৬৩, ১৯৭৪, ১৯৯৫; ৫/২১৫৭, ২১৫৮, ২১৫৯, ২১৬০, ২১৭৭, ২২০২; ৮/৪২৮৯; ৯/৪৪৫৭, ৪৭৮৭, ৪৭৯২, ৪৭৯৫, ৪৮০৪, ৪৮৪৩, ৪৮৮৩, ৪৯৪৫, ৪৯৯৬, ৫০৮৪, ৫০৯১; ১০/৫৩১৭, ৫৩২০, ৫৩২১, ৫৩২৩, ৫৩৪৪, ৫৩৪৫, ৫৩৪৭, ৫৩৪৮, ৫৩৭১, ৫৩৮৪, ৫৩৮৫, ৫৩৮৬; ১১/৫৯৬৯; ৫৯৮৬, ৬০২৩। [উক্ত হাদিসগুলোতে ‘আল্লাহ বলেন’ বলে লেখা হয়েছে। আল্লাহ বললে তা কুরআনে নেই কেন?]
মন্তব্যসমূহ