পবিত্র কুরআনুল কারীম বিরোধী কিছু হাদিস(((((পর্ব 5)))))১৪. কুরআনে ‘ওহী অনুসরণের নির্দেশ, প্রচলিত হাদিসে ‘রাসূলের নির্দেশের অনুসরণের নির্দেশ!কুরআনে দেখুন, ‘তোমার রবের নিকট হতে তোমার প্রতি যা ওহী হয় তুমি তারই অনুসরণ কর, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নাই এবং মুশরিকদের হতে মুখ ফিরিয়ে নাও (৬:১০৬)। ‘তোমার প্রতি যে ওহী হয়েছে তুমি তার অনুসরণ কর ... (১০:১০৯)। ‘তোমার রবের নিকট হতে তোমার প্রতি যা ওহী হয় তার অনুসরণ কর; তোমরা যা কর, আল্লাহ তো সে বিষয়ে সম্যক অবহিত (৩৩:২)। [রাসূল কি আল্লাহর নির্দেশ অনুসারে ওহীর অনুসরণ করেন নি?]প্রচলিত হাদিসে দেখুন, ‘তোমরা জেনে রাখ! আমি আল্লাহ্র কসম করে বলছি, ‘নিশ্চয়ই আমি তোমাদের অনেক বিষয় আদেশ দিয়েছি, উপদেশ দিয়েছি এবং অনেক বিষয় নিষেধও করেছি, আমার এরূপ বিষয়ও নিশ্চয়ই কুরআনের বিষয়ের সমান; বরং তা অপেক্ষাও অধিক হবে (আবূ দাঊদ);-মেশকাত-১/১৫৭। [রাসূলের নির্দেশ কুরআন থেকে অধিক সত্য হলে কুরআনের প্রয়োজন আছে কি?]১৫. কুরআনে ‘মানুষের প্রশ্নের জবাব আল্লাহ্ দিয়েছেন, প্রচলিত হাদিসে ‘রাসূল দিয়েছেন!কুরআনে দেখুন, ‘লোকে তোমাকে নূতন চাঁদ সম্বন্ধে জিজ্ঞাসা করে। বল, ‘তা মানুষ এবং হজ্জের জন্য সময়-নির্দেশক ... (২:১৮৯)। ‘লোকে তোমাকে জিজ্ঞাসা করে তারা কি ব্যয় করবে। বল, ‘যে ধন-সম্পদ তোমরা ব্যয় করবে তা পিতা-মাতা, আত্মীয়-স্বজন, ইয়াতিম, মিসকিন এবং মুসাফিরদের জন্য... (২:২১৫)। ‘লোকে তোমাকে রজঃস্র্রাব সম্বন্ধে জিজ্ঞাসা করে। বল, তা অশুচি। সুতরাং তোমরা রজঃস্রাবকালে স্ত্রী-মিলন করবে না ... (২:২২২)। ‘লোকে তোমাকে কিয়ামত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। বল, ‘এর জ্ঞান কেবল আল্লাহরই আছে.... (৩৩:৬৩)। অন্যান্য বিষয় (২:২১৭; ২:২১৯; ১৭:৮৫; ১৮:৮৩; ২০:১০৫ আয়াত)। [আল্লাহ্ রাসূলকে যা নির্দেশ দিয়েছেন, রাসূল তা মানুষের নিকট প্রচার করেছেন কি?]প্রচলিত হাদিসে দেখুন, ‘এক বেদুইন এসে বলল, ‘আমি চাঁদ দেখেছি। ... রাসূল লোকদের মধ্যে ঘোষণা করে দিলেন তারা যেন সিয়াম সাধনা করে (আবূ দাঊদ, তিরমিযি, ইবনু মাযাহ ও দারেমী);-মেশকাত-৪/১৮৮১। ‘এক ব্যক্তি কিছু অর্থ ব্যয় সম্বন্ধে রাসূলকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বললেন, ‘তা ব্যয় করবে নিজের জন্য, ... তোমার সন্তানের জন্য, ... তোমার পরিবারের জন্য, ... তোমার খাদেমের জন্য ... এবং এর পর তোমার যেখানে ইচ্ছা ব্যয় করবে (ইবনু মাযাহ ও নাসাঈ);-মেশকাত-৪/১৮৪৪। ‘যখন কোন ব্যক্তি রজঃস্রাব অবস্থায় স্ত্রীর সাথে সংগম করবে সে যেন অর্ধ দিনার দান করে (তিরমিযি);-মেশকাত-২/৫০৮। ‘অনেক বেদুইন জিজ্ঞাসা করত, ‘কিয়ামত কখন ঘটবে? তখন তিনি তাদের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠের দিকে তাকিয়ে বলতেন, এ বালকটি যদি জীবিত থাকে, তবে সে বৃদ্ধ হওয়ার আগেই তোমাদের মধ্যে কিয়ামত নেমে আসবে (বুখারি-মুসলিম)-মেশকাত-১০/৫২৭৮। [হাদিস অনুসারে রাসূল আল্লাহর একটি নির্দেশও প্রচার করেন নি। আসলে কি তাই?]১৬. কুরআনে ‘কুরআন সব মানুষের গ্রন্থ, বুখারি-মুসলিমে ‘শুধুমাত্র মুসলিমদের!কুরআনে দেখুন, ‘বল, ‘হে মানুষ! আমি তোমাদের সকলের জন্য আল্লাহর রাসূল (৭:১৫৮; ৩৪:২৮)। ‘বল! হে মানুষ! তোমাদের রবের নিকট হতে তোমাদের নিকট সত্য এসেছে (১০:১০৮; ৩১:৩৩)। ‘এ (কুরআন) তো বিশ^জগতের জন্য উপদেশ (৬৮:৫২)। ‘নিশ্চয়ই এ (কুরআন) সকলের জন্য উপদেশবাণী (৭৪:৫৪)। [কুরআন সকলের জন্য একটি অসাম্প্রদায়িক গ্রন্থ নয় কি?]বুখারি- মুসলিমে দেখুন, ‘রাসূল নিষেধ করেছেন শত্রুভুমিতে কুরআন নিয়ে সফর করতে। .. .. তিনি আরও বলেছেন, ‘কুরআন নিয়ে ভ্রমণ করো না। কেননা, তা শত্রুর হাতে পড়া সম্পর্কে আমি নিরাপদ মনে করি না (মেশকাত-৫/২০৯৩)। [কুরআন সকলের জন্য উন্মুক্ত গ্রন্থ হলে রাসূল এমন কথা বলতে পারেন কি?]১৭. কুরআনে ‘কুরআন শিক্ষা গ্রহণের জন্য সহজ, প্রচলিত হাদিসে ‘কঠিন!কুরআনে দেখুন, ‘কুরআন আমি সহজ করে দিয়েছি শিক্ষা (উপদেশ) গ্রহণের জন্য; অতএব শিক্ষা (উপদেশ) গ্রহণকারী কেউ আছে কি? (৫৪:১৭, ২২, ৩২, ৪০)। ‘আমি তো তোমার ভাষায় এ (কুরআন) কে সহজ করে দিয়েছি, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করে (৪৪;৫৮)। ‘আমি এ কুরআনে মানুষের জন্য সর্বপ্রকার দৃষ্টান্ত উপস্থিত করেছি, যাতে মানুষ শিক্ষা গ্রহণ করে (৩৯:২৭; ১৭:৮৯; ১৮:৫৪ )। [আল্লাহ্ কি বলেছেন, উপদেশ গ্রহণের জন্য কুরআন শিক্ষা কঠিন?]প্রচলিত হাদিসে দেখুন, ‘নবি করিম বলেন, যে ব্যক্তি কুরআনের মধ্যে আপন রায় মোতাবেক কিছু বলল, সে শুদ্ধ বললেও অন্যায় করল। ইবনে মাসউদ বলেন, ‘যদি সত্যিকারের এলেম হাসিল করতে চাও তবে কুরআনের অর্থের মধ্যে চিন্তা ও গবেষণা কর। কারণ এর মধ্যে আদি-অন্তের সমগ্র এলম বিদ্যমান আছে। তবে শর্ত হলো যাবতীয় শর্ত ও আদবের প্রতি লক্ষ্য রাখা। তফসির করার জন্য ১৫টি বিষয় পারদর্শী হওয়া প্রয়োজন। বিষয়গুলো হলো- ১. আভিধানিক অর্থ জানা : যে ব্যক্তি আল্লাহ্র ওপর ও কিয়ামতের ওপর বিশ্বাস স্থাপন করল তার জন্য আভিধানিক অর্থ জানা ব্যতীত কুরআনের ব্যাখ্যা করা কিছুতেই জায়েয নয়। ২. এল্মে নাহু : আরবি ব্যাকরণ শাস্ত্রে অভিজ্ঞ। ... ... ..., ১৪. ঐসকল হাদিস জানা যা কুরআনের সংক্ষিপ্ত অর্থ সমূহের ব্যাখ্যাস্বরূপ। ১৫. আল্লাহ্ প্রদত্ত এলেম হাসিল হওয়া। উপরে বর্ণিত ১৫টি বিদ্যা তাফসীরকারকদের জন্য হাতিয়ার স্বরূপ। ঐসব বিদ্যায় অনভিজ্ঞ ব্যক্তি তাফসীর করলে তা মনগড়া তাফসীরের পর্যায়ভুক্ত হবে, যা শরীয়তে নিষিদ্ধ। সূত্র : তাবলীগী নেছাব, সংশোধিত সংস্করণ : ১১ নভেম্বর ১৯৯৪ ইং, পরিবেশক- তাবলীগী ফাউন্ডেশন, ৫০ বাংলা বজার, ঢাকা এর ‘ফাজায়েলে কোরআন’ এর ২৫-২৯ পৃষ্ঠা থেকে।
পবিত্র কুরআনুল কারীম বিরোধী কিছু হাদিস
১৪. কুরআনে ‘ওহী অনুসরণের নির্দেশ, প্রচলিত হাদিসে ‘রাসূলের নির্দেশের অনুসরণের নির্দেশ!
কুরআনে দেখুন, ‘তোমার রবের নিকট হতে তোমার প্রতি যা ওহী হয় তুমি তারই অনুসরণ কর, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নাই এবং মুশরিকদের হতে মুখ ফিরিয়ে নাও (৬:১০৬)। ‘তোমার প্রতি যে ওহী হয়েছে তুমি তার অনুসরণ কর ... (১০:১০৯)। ‘তোমার রবের নিকট হতে তোমার প্রতি যা ওহী হয় তার অনুসরণ কর; তোমরা যা কর, আল্লাহ তো সে বিষয়ে সম্যক অবহিত (৩৩:২)। [রাসূল কি আল্লাহর নির্দেশ অনুসারে ওহীর অনুসরণ করেন নি?]
প্রচলিত হাদিসে দেখুন, ‘তোমরা জেনে রাখ! আমি আল্লাহ্র কসম করে বলছি, ‘নিশ্চয়ই আমি তোমাদের অনেক বিষয় আদেশ দিয়েছি, উপদেশ দিয়েছি এবং অনেক বিষয় নিষেধও করেছি, আমার এরূপ বিষয়ও নিশ্চয়ই কুরআনের বিষয়ের সমান; বরং তা অপেক্ষাও অধিক হবে (আবূ দাঊদ);-মেশকাত-১/১৫৭। [রাসূলের নির্দেশ কুরআন থেকে অধিক সত্য হলে কুরআনের প্রয়োজন আছে কি?]
১৫. কুরআনে ‘মানুষের প্রশ্নের জবাব আল্লাহ্ দিয়েছেন, প্রচলিত হাদিসে ‘রাসূল দিয়েছেন!
কুরআনে দেখুন, ‘লোকে তোমাকে নূতন চাঁদ সম্বন্ধে জিজ্ঞাসা করে। বল, ‘তা মানুষ এবং হজ্জের জন্য সময়-নির্দেশক ... (২:১৮৯)। ‘লোকে তোমাকে জিজ্ঞাসা করে তারা কি ব্যয় করবে। বল, ‘যে ধন-সম্পদ তোমরা ব্যয় করবে তা পিতা-মাতা, আত্মীয়-স্বজন, ইয়াতিম, মিসকিন এবং মুসাফিরদের জন্য... (২:২১৫)। ‘লোকে তোমাকে রজঃস্র্রাব সম্বন্ধে জিজ্ঞাসা করে। বল, তা অশুচি। সুতরাং তোমরা রজঃস্রাবকালে স্ত্রী-মিলন করবে না ... (২:২২২)। ‘লোকে তোমাকে কিয়ামত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। বল, ‘এর জ্ঞান কেবল আল্লাহরই আছে.... (৩৩:৬৩)। অন্যান্য বিষয় (২:২১৭; ২:২১৯; ১৭:৮৫; ১৮:৮৩; ২০:১০৫ আয়াত)। [আল্লাহ্ রাসূলকে যা নির্দেশ দিয়েছেন, রাসূল তা মানুষের নিকট প্রচার করেছেন কি?]
প্রচলিত হাদিসে দেখুন, ‘এক বেদুইন এসে বলল, ‘আমি চাঁদ দেখেছি। ... রাসূল লোকদের মধ্যে ঘোষণা করে দিলেন তারা যেন সিয়াম সাধনা করে (আবূ দাঊদ, তিরমিযি, ইবনু মাযাহ ও দারেমী);-মেশকাত-৪/১৮৮১। ‘এক ব্যক্তি কিছু অর্থ ব্যয় সম্বন্ধে রাসূলকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বললেন, ‘তা ব্যয় করবে নিজের জন্য, ... তোমার সন্তানের জন্য, ... তোমার পরিবারের জন্য, ... তোমার খাদেমের জন্য ... এবং এর পর তোমার যেখানে ইচ্ছা ব্যয় করবে (ইবনু মাযাহ ও নাসাঈ);-মেশকাত-৪/১৮৪৪। ‘যখন কোন ব্যক্তি রজঃস্রাব অবস্থায় স্ত্রীর সাথে সংগম করবে সে যেন অর্ধ দিনার দান করে (তিরমিযি);-মেশকাত-২/৫০৮। ‘অনেক বেদুইন জিজ্ঞাসা করত, ‘কিয়ামত কখন ঘটবে? তখন তিনি তাদের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠের দিকে তাকিয়ে বলতেন, এ বালকটি যদি জীবিত থাকে, তবে সে বৃদ্ধ হওয়ার আগেই তোমাদের মধ্যে কিয়ামত নেমে আসবে (বুখারি-মুসলিম)-মেশকাত-১০/৫২৭৮। [হাদিস অনুসারে রাসূল আল্লাহর একটি নির্দেশও প্রচার করেন নি। আসলে কি তাই?]
১৬. কুরআনে ‘কুরআন সব মানুষের গ্রন্থ, বুখারি-মুসলিমে ‘শুধুমাত্র মুসলিমদের!
কুরআনে দেখুন, ‘বল, ‘হে মানুষ! আমি তোমাদের সকলের জন্য আল্লাহর রাসূল (৭:১৫৮; ৩৪:২৮)। ‘বল! হে মানুষ! তোমাদের রবের নিকট হতে তোমাদের নিকট সত্য এসেছে (১০:১০৮; ৩১:৩৩)। ‘এ (কুরআন) তো বিশ^জগতের জন্য উপদেশ (৬৮:৫২)। ‘নিশ্চয়ই এ (কুরআন) সকলের জন্য উপদেশবাণী (৭৪:৫৪)। [কুরআন সকলের জন্য একটি অসাম্প্রদায়িক গ্রন্থ নয় কি?]
বুখারি- মুসলিমে দেখুন, ‘রাসূল নিষেধ করেছেন শত্রুভুমিতে কুরআন নিয়ে সফর করতে। .. .. তিনি আরও বলেছেন, ‘কুরআন নিয়ে ভ্রমণ করো না। কেননা, তা শত্রুর হাতে পড়া সম্পর্কে আমি নিরাপদ মনে করি না (মেশকাত-৫/২০৯৩)। [কুরআন সকলের জন্য উন্মুক্ত গ্রন্থ হলে রাসূল এমন কথা বলতে পারেন কি?]
১৭. কুরআনে ‘কুরআন শিক্ষা গ্রহণের জন্য সহজ, প্রচলিত হাদিসে ‘কঠিন!
কুরআনে দেখুন, ‘কুরআন আমি সহজ করে দিয়েছি শিক্ষা (উপদেশ) গ্রহণের জন্য; অতএব শিক্ষা (উপদেশ) গ্রহণকারী কেউ আছে কি? (৫৪:১৭, ২২, ৩২, ৪০)। ‘আমি তো তোমার ভাষায় এ (কুরআন) কে সহজ করে দিয়েছি, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করে (৪৪;৫৮)। ‘আমি এ কুরআনে মানুষের জন্য সর্বপ্রকার দৃষ্টান্ত উপস্থিত করেছি, যাতে মানুষ শিক্ষা গ্রহণ করে (৩৯:২৭; ১৭:৮৯; ১৮:৫৪ )। [আল্লাহ্ কি বলেছেন, উপদেশ গ্রহণের জন্য কুরআন শিক্ষা কঠিন?]
প্রচলিত হাদিসে দেখুন, ‘নবি করিম বলেন, যে ব্যক্তি কুরআনের মধ্যে আপন রায় মোতাবেক কিছু বলল, সে শুদ্ধ বললেও অন্যায় করল। ইবনে মাসউদ বলেন, ‘যদি সত্যিকারের এলেম হাসিল করতে চাও তবে কুরআনের অর্থের মধ্যে চিন্তা ও গবেষণা কর। কারণ এর মধ্যে আদি-অন্তের সমগ্র এলম বিদ্যমান আছে। তবে শর্ত হলো যাবতীয় শর্ত ও আদবের প্রতি লক্ষ্য রাখা। তফসির করার জন্য ১৫টি বিষয় পারদর্শী হওয়া প্রয়োজন। বিষয়গুলো হলো- ১. আভিধানিক অর্থ জানা : যে ব্যক্তি আল্লাহ্র ওপর ও কিয়ামতের ওপর বিশ্বাস স্থাপন করল তার জন্য আভিধানিক অর্থ জানা ব্যতীত কুরআনের ব্যাখ্যা করা কিছুতেই জায়েয নয়। ২. এল্মে নাহু : আরবি ব্যাকরণ শাস্ত্রে অভিজ্ঞ। ... ... ..., ১৪. ঐসকল হাদিস জানা যা কুরআনের সংক্ষিপ্ত অর্থ সমূহের ব্যাখ্যাস্বরূপ। ১৫. আল্লাহ্ প্রদত্ত এলেম হাসিল হওয়া। উপরে বর্ণিত ১৫টি বিদ্যা তাফসীরকারকদের জন্য হাতিয়ার স্বরূপ। ঐসব বিদ্যায় অনভিজ্ঞ ব্যক্তি তাফসীর করলে তা মনগড়া তাফসীরের পর্যায়ভুক্ত হবে, যা শরীয়তে নিষিদ্ধ। সূত্র : তাবলীগী নেছাব, সংশোধিত সংস্করণ : ১১ নভেম্বর ১৯৯৪ ইং, পরিবেশক- তাবলীগী ফাউন্ডেশন, ৫০ বাংলা বজার, ঢাকা এর ‘ফাজায়েলে কোরআন’ এর ২৫-২৯ পৃষ্ঠা থেকে।
মন্তব্যসমূহ