পবিত্র কুরআন বিরোধী কিছু হাদিস পোস্টপর্ব (((((((৭)))))))২১. কুরআনে ‘নর-নারী একে অপরের অংশ, বুখারি-মুসলিমে ‘অধিকাংশ নারী জাহান্নামি!কুরআনে দেখুন, ‘অতঃপর তাদের রব তাদের ডাকে সাড়া দিয়ে বলেন, ‘আমি তোমাদের মধ্যে কর্মে নিষ্ঠ কোন নর অথবা নারীর কর্ম বিফল করি না; তোমরা একে অপরের অংশ (৩:১৯৫)। ‘মু’মিন হয়ে পুরুষ ও নারীর মধ্যে যে কেউ সৎকর্ম করবে তাকে আমি নিশ্চয়ই পবিত্র জীবন দান করব এবং তাদেরকে তাদের কর্মের শ্রেষ্ঠ পুরস্কার দান করব (১৬:৯৭)। ‘পুরুষ কিংবা নারীর মধ্যে যারা মু’মিন হয়ে সৎকর্ম করে তারা দাখিল হবে জান্নাতে, সেথায় তাদের দেওয়া হবে বে-হিসাব পরিমাণ রিয্ক (৪০:৪০)। ‘নারীর উপর পুরুষের মর্যাদা আছে (২:২২৮; ৪:৩৪)। [আল্লাহ কি নারী-পুরুষের কর্মের সঠিক মূল্যায়ণ করবেন না?]বুখারি- মুসলিমে দেখুন, ‘অতঃপর আমি জাহান্নামের দ্বারে দাঁড়াই, তখন (দেখিলাম) তাতে প্রবেশ করছে তাদের অধিকাংশ নারী সম্প্রদায় (মেশকাত-৯/৫০০৪)। ‘আমি জাহান্নামে তাকায়ে দেখলাম তার অধিবাসীদের অধিকাংশই নারী সম্প্রদায় (মেশকাত-৯/৫০০৫)। ‘একদা রাসূল আমাদের উপদেশ দিয়ে বললেন, ‘হে নারী সমাজ! তোমরা সদকা কর যদিও তোমাদের গহনা পত্রের হয়। কেননা, কিয়ামতের দিন তোমরাই জাহান্নামের অধিক অধিবাসী হবে (তিরমিযি);-মেশকাত-৪/১৭১৬। [আল্লাহর তাঁর কিতাবে অধিক সংখ্যক নারীকে জাহান্নামে দেওয়ার ওয়াদা করেছেন কি?]২২. কুরআনে ‘রাসূলকে অনুসরণ, প্রচলিত হাদিসে ‘সাহাবীদের!কুরআনে দেখুন, ‘বল, ‘তোমরা যদি আল্লাহকে ভালোবাসো তবে আমাকে অনুসরণ কর, আল্লাহ্ তোমাদের ভালোবাসবেন এবং তোমাদের অপরাধ ক্ষমা করবেন (৩:৩১)। ‘কেউ রাসূলের অনুসরণ করলে সে তো আল্লাহরই আনুগত্য করল (৪:৮০)। [রাসূল একমাত্র ওহীর (৬:৫০; ৭:২০৩; ১০:১৫; ২১:৪৫ ও ৪৬:৯) অনুসরণ করেছেন। রাসূলের মৃত্যুর পরে কুরআন ব্যতিত অন্য কাউকে অনুসরণের নির্দেশ আল্লাহ্ আমাদেরকে দিয়েছেন কি?]রযীনে দেখুন, ‘তিনি (আল্লাহ্) ওহীর মাধ্যমে মুহাম্মাদকে জানিয়ে দিলেন, ‘আল্লাহর নিকট রাসূলের সাহাবীদের মর্যদা হলো― আসমানের তারকারাজির ন্যায়। ... রাসূল আরো বলেছেন, ‘আমার সাহাবীগণ হলেন তারকারাজির সদৃশ। অতএব, তোমরা তাদের যে কাউকেও অনুকরণ করবে হেদায়েত পাবে (মেশকাত-১১/৫৭৬৪)। [আল্লাহ্ মুহাম্মাদের নিকট ওহী করেছেন, তাহলে ‘সাহাবীদের অনুসরণের নির্দেশ কুরআনে নেই কেন?]২৩. কুরআনে ‘সুলায়মান কে পরীক্ষা, বুখারি-মুসলিমে ‘১০০ জন স্ত্রীর নিকট গমন!কুরআনে দেখুন, ‘আমি তো সুলায়মানকে পরীক্ষা করলাম এবং তার আসনের উপর রাখলাম একটি ধড়; অতঃপর সুলায়মান আমার অভিমুখী হলো। সে বলল, ‘আমার রব! আমাকে ক্ষমা করুন এবং আমাকে দান করুন এমন এক রাজ্য যার অধিকারী আমি ছাড়া কেউ না হয়। আপনি তো পরম দাতা। তখন আমি তার অধীন করে দিলাম বায়ুকে, যা তার আদেশে, সে যেখানে ইচ্ছা করত সেথায় মৃদুমন্দভাবে প্রবাহিত হতো (৩৮:৩৪-৩৬)। [আল্লাহ মানুষকে যেভাবে ইচ্ছা পরীক্ষা করতে পারেন?]বুখারি-মুসলিমে দেখুন, ‘একদা সুলায়মান বললেন, ‘অবশ্যই আমি অদ্য রাত্রে আমার নব্বই জন স্ত্রীর নিকটে গমন করব, অপর এক বর্ণনায় আছে- একশত স্ত্রীর কাছে গমন করব। আর প্রত্যেক স্ত্রী একজন করে অশ্বারোহী মুজাহিদ গর্ভে ধারণ করবে এবং এরা আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করবে। তখন মালাইকা তাঁকে বললেন, ‘ইনশাআল্লাহ’ বলুন। কিন্তু সুলায়মান তা বলতে ভুলে যান। অতঃপর তিনি সমস্ত বিবিদের কাছে গমন করলেন, কিন্তু একজন ছাড়া তাদের কেউই গর্ভধারণ করল না। সেও অর্ধ অঙ্গের একটি সন্তান প্রসব করল (মেশকাত-১০/৫৪৭৫)। [একজন বিবিকে ঘুম ভাঙ্গাতে, দরজা খুলতে, প্রস্তুতি নিতে এবং মিলিত হতে ১০ মিনিট করে লাগলে সময়ের প্রয়োজন [(১০০দ্ধ১০)স্ট৬০ = ১৬.৬। প্রায় ১৭ ঘণ্টা সময়। এ কি করে সম্ভব? সু-প্রিয় পাঠক! আপনি কতটুকু পারেন?]২৪. কুরআনে ‘পরীক্ষার জন্য সৃষ্টি, বুখারি-মুসলিমে ‘সৃষ্টির আগেই কে কি করবে তা লেখে রাখা হয়েছে!কুরআনে দেখুন, ‘আর তিনিই আকাশম-লী ও পৃথিবী ছয় দিনে সৃষ্টি করেন, ... তোমাদের মধ্যে কে কার্যে শ্রেষ্ঠ তা পরীক্ষা করার জন্য (১১:৭)। ‘পৃথিবীর ওপর যা কিছু আছে আমি সেগুলোকে তার শোভা করেছি, মানুষকে এ পরীক্ষা করার জন্য যে, তাদের মধ্যে কর্মে কে শ্রেষ্ঠ (১৮:৭)। ‘যিনি (আল্লাহ্) সৃষ্টি করেছেন মৃত্যু ও জীবন, তোমাদেরকে পরীক্ষা করার জন্য- কে তোমাদের মধ্যে কর্মে উত্তম? (৬৭:২)। ‘আমি তো মানুষকে সৃষ্টি করেছি মিলিত শুক্রবিন্দু হতে, তাকে পরীক্ষা করার জন্য; এজন্য আমি তাকে করেছি শ্রবণ ও দৃষ্টিশক্তি সম্পন্ন (৭৬:২)। ‘ইচ্ছা করলে আল্লাহ্ তোমাদেরকে এক উম্মত (জাতি) করতে পারতেন, কিন্তু তিনি তোমাদেরকে যা দিয়েছেন তাদ্বারা পরীক্ষা করতে চান। সুতরাং সৎকর্মে তোমরা প্রতিযোগীতা কর (৫:৪৮)। [আল্লাহ্ ভবিষ্যতে কে-কি করবেন তা লিখে রেখেছেন কি?]বুখারি-মুসলিমে দেখুন, ‘আসমানসমূহ ও জমিন সৃষ্টির পঞ্চাশ হাজার বছর পূর্বেই আল্লাহ্ তাঁর মাখলুকাতের তক্দীর লিখে রেখেছেন (মেশকাত-১/৭৩)। ‘তোমাদের প্রত্যেকের সৃষ্টিতে চল্লিশ দিন তার মা গর্ভে শুক্ররূপে, তারপর চল্লিশ দিন লাল জমাট রক্তপি-রূপে, তৎপর চল্লিশ দিন মাংসপি-রূপ ধারণ করে। অতঃপর আল্লাহ্ চারটি বিষয়সহ জনৈক মালাইকাকে তার নিকট পাঠান। মালাইকা (ফিরিশতা) লিখে দেন ১. তার আমল, ২. তার মৃত্যু, ৩. তার রিয্ক ও ৪. সে সৎ লোক কি অসৎ লোক হবে (মেশকাত-১/৭৬)। [উপরোক্ত তিন ধরনের লেখা-লেখির বিষয় আল্লাহর কিতাবে আছে কি?]লা'নাতুল্লাহি আলাল কাজেবিন
পবিত্র কুরআন বিরোধী কিছু হাদিস পোস্ট
২১. কুরআনে ‘নর-নারী একে অপরের অংশ, বুখারি-মুসলিমে ‘অধিকাংশ নারী জাহান্নামি!
কুরআনে দেখুন, ‘অতঃপর তাদের রব তাদের ডাকে সাড়া দিয়ে বলেন, ‘আমি তোমাদের মধ্যে কর্মে নিষ্ঠ কোন নর অথবা নারীর কর্ম বিফল করি না; তোমরা একে অপরের অংশ (৩:১৯৫)। ‘মু’মিন হয়ে পুরুষ ও নারীর মধ্যে যে কেউ সৎকর্ম করবে তাকে আমি নিশ্চয়ই পবিত্র জীবন দান করব এবং তাদেরকে তাদের কর্মের শ্রেষ্ঠ পুরস্কার দান করব (১৬:৯৭)। ‘পুরুষ কিংবা নারীর মধ্যে যারা মু’মিন হয়ে সৎকর্ম করে তারা দাখিল হবে জান্নাতে, সেথায় তাদের দেওয়া হবে বে-হিসাব পরিমাণ রিয্ক (৪০:৪০)। ‘নারীর উপর পুরুষের মর্যাদা আছে (২:২২৮; ৪:৩৪)। [আল্লাহ কি নারী-পুরুষের কর্মের সঠিক মূল্যায়ণ করবেন না?]
বুখারি- মুসলিমে দেখুন, ‘অতঃপর আমি জাহান্নামের দ্বারে দাঁড়াই, তখন (দেখিলাম) তাতে প্রবেশ করছে তাদের অধিকাংশ নারী সম্প্রদায় (মেশকাত-৯/৫০০৪)। ‘আমি জাহান্নামে তাকায়ে দেখলাম তার অধিবাসীদের অধিকাংশই নারী সম্প্রদায় (মেশকাত-৯/৫০০৫)। ‘একদা রাসূল আমাদের উপদেশ দিয়ে বললেন, ‘হে নারী সমাজ! তোমরা সদকা কর যদিও তোমাদের গহনা পত্রের হয়। কেননা, কিয়ামতের দিন তোমরাই জাহান্নামের অধিক অধিবাসী হবে (তিরমিযি);-মেশকাত-৪/১৭১৬। [আল্লাহর তাঁর কিতাবে অধিক সংখ্যক নারীকে জাহান্নামে দেওয়ার ওয়াদা করেছেন কি?]
২২. কুরআনে ‘রাসূলকে অনুসরণ, প্রচলিত হাদিসে ‘সাহাবীদের!
কুরআনে দেখুন, ‘বল, ‘তোমরা যদি আল্লাহকে ভালোবাসো তবে আমাকে অনুসরণ কর, আল্লাহ্ তোমাদের ভালোবাসবেন এবং তোমাদের অপরাধ ক্ষমা করবেন (৩:৩১)। ‘কেউ রাসূলের অনুসরণ করলে সে তো আল্লাহরই আনুগত্য করল (৪:৮০)। [রাসূল একমাত্র ওহীর (৬:৫০; ৭:২০৩; ১০:১৫; ২১:৪৫ ও ৪৬:৯) অনুসরণ করেছেন। রাসূলের মৃত্যুর পরে কুরআন ব্যতিত অন্য কাউকে অনুসরণের নির্দেশ আল্লাহ্ আমাদেরকে দিয়েছেন কি?]
রযীনে দেখুন, ‘তিনি (আল্লাহ্) ওহীর মাধ্যমে মুহাম্মাদকে জানিয়ে দিলেন, ‘আল্লাহর নিকট রাসূলের সাহাবীদের মর্যদা হলো― আসমানের তারকারাজির ন্যায়। ... রাসূল আরো বলেছেন, ‘আমার সাহাবীগণ হলেন তারকারাজির সদৃশ। অতএব, তোমরা তাদের যে কাউকেও অনুকরণ করবে হেদায়েত পাবে (মেশকাত-১১/৫৭৬৪)। [আল্লাহ্ মুহাম্মাদের নিকট ওহী করেছেন, তাহলে ‘সাহাবীদের অনুসরণের নির্দেশ কুরআনে নেই কেন?]
২৩. কুরআনে ‘সুলায়মান কে পরীক্ষা, বুখারি-মুসলিমে ‘১০০ জন স্ত্রীর নিকট গমন!
কুরআনে দেখুন, ‘আমি তো সুলায়মানকে পরীক্ষা করলাম এবং তার আসনের উপর রাখলাম একটি ধড়; অতঃপর সুলায়মান আমার অভিমুখী হলো। সে বলল, ‘আমার রব! আমাকে ক্ষমা করুন এবং আমাকে দান করুন এমন এক রাজ্য যার অধিকারী আমি ছাড়া কেউ না হয়। আপনি তো পরম দাতা। তখন আমি তার অধীন করে দিলাম বায়ুকে, যা তার আদেশে, সে যেখানে ইচ্ছা করত সেথায় মৃদুমন্দভাবে প্রবাহিত হতো (৩৮:৩৪-৩৬)। [আল্লাহ মানুষকে যেভাবে ইচ্ছা পরীক্ষা করতে পারেন?]
বুখারি-মুসলিমে দেখুন, ‘একদা সুলায়মান বললেন, ‘অবশ্যই আমি অদ্য রাত্রে আমার নব্বই জন স্ত্রীর নিকটে গমন করব, অপর এক বর্ণনায় আছে- একশত স্ত্রীর কাছে গমন করব। আর প্রত্যেক স্ত্রী একজন করে অশ্বারোহী মুজাহিদ গর্ভে ধারণ করবে এবং এরা আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করবে। তখন মালাইকা তাঁকে বললেন, ‘ইনশাআল্লাহ’ বলুন। কিন্তু সুলায়মান তা বলতে ভুলে যান। অতঃপর তিনি সমস্ত বিবিদের কাছে গমন করলেন, কিন্তু একজন ছাড়া তাদের কেউই গর্ভধারণ করল না। সেও অর্ধ অঙ্গের একটি সন্তান প্রসব করল (মেশকাত-১০/৫৪৭৫)। [একজন বিবিকে ঘুম ভাঙ্গাতে, দরজা খুলতে, প্রস্তুতি নিতে এবং মিলিত হতে ১০ মিনিট করে লাগলে সময়ের প্রয়োজন [(১০০দ্ধ১০)স্ট৬০ = ১৬.৬। প্রায় ১৭ ঘণ্টা সময়। এ কি করে সম্ভব? সু-প্রিয় পাঠক! আপনি কতটুকু পারেন?]
২৪. কুরআনে ‘পরীক্ষার জন্য সৃষ্টি, বুখারি-মুসলিমে ‘সৃষ্টির আগেই কে কি করবে তা লেখে রাখা হয়েছে!
কুরআনে দেখুন, ‘আর তিনিই আকাশম-লী ও পৃথিবী ছয় দিনে সৃষ্টি করেন, ... তোমাদের মধ্যে কে কার্যে শ্রেষ্ঠ তা পরীক্ষা করার জন্য (১১:৭)। ‘পৃথিবীর ওপর যা কিছু আছে আমি সেগুলোকে তার শোভা করেছি, মানুষকে এ পরীক্ষা করার জন্য যে, তাদের মধ্যে কর্মে কে শ্রেষ্ঠ (১৮:৭)। ‘যিনি (আল্লাহ্) সৃষ্টি করেছেন মৃত্যু ও জীবন, তোমাদেরকে পরীক্ষা করার জন্য- কে তোমাদের মধ্যে কর্মে উত্তম? (৬৭:২)। ‘আমি তো মানুষকে সৃষ্টি করেছি মিলিত শুক্রবিন্দু হতে, তাকে পরীক্ষা করার জন্য; এজন্য আমি তাকে করেছি শ্রবণ ও দৃষ্টিশক্তি সম্পন্ন (৭৬:২)। ‘ইচ্ছা করলে আল্লাহ্ তোমাদেরকে এক উম্মত (জাতি) করতে পারতেন, কিন্তু তিনি তোমাদেরকে যা দিয়েছেন তাদ্বারা পরীক্ষা করতে চান। সুতরাং সৎকর্মে তোমরা প্রতিযোগীতা কর (৫:৪৮)। [আল্লাহ্ ভবিষ্যতে কে-কি করবেন তা লিখে রেখেছেন কি?]
বুখারি-মুসলিমে দেখুন, ‘আসমানসমূহ ও জমিন সৃষ্টির পঞ্চাশ হাজার বছর পূর্বেই আল্লাহ্ তাঁর মাখলুকাতের তক্দীর লিখে রেখেছেন (মেশকাত-১/৭৩)। ‘তোমাদের প্রত্যেকের সৃষ্টিতে চল্লিশ দিন তার মা গর্ভে শুক্ররূপে, তারপর চল্লিশ দিন লাল জমাট রক্তপি-রূপে, তৎপর চল্লিশ দিন মাংসপি-রূপ ধারণ করে। অতঃপর আল্লাহ্ চারটি বিষয়সহ জনৈক মালাইকাকে তার নিকট পাঠান। মালাইকা (ফিরিশতা) লিখে দেন ১. তার আমল, ২. তার মৃত্যু, ৩. তার রিয্ক ও ৪. সে সৎ লোক কি অসৎ লোক হবে (মেশকাত-১/৭৬)। [উপরোক্ত তিন ধরনের লেখা-লেখির বিষয় আল্লাহর কিতাবে আছে কি?]
লা'নাতুল্লাহি আলাল কাজেবিন
মন্তব্যসমূহ