আহলে বাইত আঃ কাদের কে বলা হয়েছেপর্ব (((((শেষ)))))চারঃ মুসলিম তার সহিহাতে এভাবে লিপিবদ্ধ করেছেনঃ যখন অবতীর্ণ হল নিম্নলিখিত আয়াতটিفَقُلْ تَعَالَوْا نَدْعُ أَبْنَاءَنَا وَأَبْنَاءَكُمْ وَنِسَاءَنَا وَنِسَاءَكُمْ وَأَنفُسَنَا وَأَنفُسَكُمْ ثُمَّ نَبْتَهِلْ فَنَجْعَل لَّعْنَتَ اللَّـهِ عَلَى الْكَاذِبِينَঅর্থাৎঃ বল (হে নবী)-এসো, আমরা আমাদের সন্তানদের, মহিলাদের এবং নিজেদেরকে ডেকে আনি আর তোমারাও তাই কর । অতঃপর (এসো) চ্যালেঞ্জ করি আর মিথ্যাবাদীদের উপর আল্লাহর অভিসম্পাত বর্ষন করি ।২৩তখন মহানবী (সা.) আলী, ফাতিমা, হাসান ও হুসাইনকে ডেকে আনলেন । তিনি বললেনঃالهی هولاء اهلیঅর্থাৎঃ হে আল্লাহ এরা আমার আহলে বাইত ।২৪পাঁচঃ সহি তিরমিযি গ্রন্থে নিম্নলিখিতভাবে বর্ণীত আছেঃতাতহীরের আয়াত নাযিল হবার পর থেকে ছয় মাস পর্যন্ত প্রতিদিন যোহর নামাজের সময় আল্লাহর রাসুল ফাতিমার গৃহে আগমন করে উক্ত আয়াত পাঠ করতেন । প্রিয় নবী (সা.) উক্ত আয়াত অবতীর্ণ হওয়ার সময় বলেছেনঃاللهم اهل بیتی و خاصتی فاذهب عنهم الرجس و طهرهم تطهیراঅর্থাৎঃ হে আল্লাহ আমার আহলে বাইত থেকে তুমি সকল অপবিত্রতা দূরীভূত কর এবং পূত-পবিত্র কর ।২৫ছয়ঃ সহি মুসলিম ও জামেয় উসূল গ্রন্থদ্বয়ে এভাবে বর্ণীত আছে যে, হাসীন বিন সামারাহ যায়েদ বিন আরকামকে জিজ্ঞেস করলেন, নবীর পত্নীগণও কি আহলে বাইতের মধ্যে গণ্য ? তিনি উত্তরে বললেন, আল্লাহর শপথ, না এরকম নয় । কেননা স্ত্রী জীবনের কিছু সময় স্বামীর সাথে অবস্থান করে । অতঃপর স্বামী তালাক দিয়ে দিলে সে তার পিতা-মাতা আত্মীয়-স্বজনের কাছে প্রত্যাবর্তন করে এবং স্বামী থেকে সম্পূর্ণভাবে পৃথক হয়ে যায় । কিন্তু রাসুলের আহলে বাইত এমন সব ব্যক্তিবর্গ যাদের জন্য সাদকা গ্রহণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে, তারা যেখানেই যান না কেন কখনো পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হতে পারেন না ।২৬সাতঃ অন্যত্র এরূপ উল্লেখ আছে যে, তাতহীরের আয়াত পাঁচজন তথা নবী (সা.), হযরত আলী ইবনে আবি তালিব, হযরত ফাতিমা, হযরত হাসান ইবনে আলী ও হযরত হুসাইন ইবনে আলীর জন্য অবতীর্ণ হয়েছে ।২৭আটঃ বুখারী ও মুসলিম উভয়েই হযরত আয়েশার সূত্রে বর্ণনা করেছেন যে, মুসআব বিন শাইবাহ তার বোন সাফিয়্যা থেকে বর্ণনা করেছেন, তিনি হযরত আয়েশা থেকে বর্ণনা করেছেনঃ ‘একদা রাসুল (সা.) একটি কালো আ’বা পরিধান করে গৃহের বাইরে আসলেন । পথিমধ্যে হাসান ইবনে আলীর সাথে দেখা হল । তিনি হাসানকে স্বীয় আ’বার ভিতর প্রবেশ করালেন । অতঃপর হুসাইন ইবনে আলী আগমন করলে তাকেও পূর্বানুরূপভাবে তার আ’বার ভিতরে নিয়ে নিলেন । অতঃপর ফাতিমা ও আলী ইবনে আবি তালিব আগমন করলে তারাও নবীর আ’বার ভিতরে প্রবেশ করলেন । আর পরক্ষণে তিনি নিম্নোক্ত আয়াতটি পাঠ করেনঃإِنَّمَا يُرِيدُ اللَّـهُ لِيُذْهِبَ عَنكُمُ الرِّجْسَ أَهْلَ الْبَيْتِ وَيُطَهِّرَكُمْ تَطْهِيرًاঅর্থাৎঃ-নিশ্চিয়ই আল্লাহ মনস্থ করলেন তোমাদের নিকট থেকে সমস্ত প্রকার অপবিত্রতা থেকে দূরীভূত করতে হে আহলে বাইত এবং মনস্থ করলেন তোমাদেরকে পুত-পবিত্র করতে ।২৮তথ্যসূত্রঃ১. আল ক্বামুস আল মুহিত্বলিল ফিরুযাবাদী, খণ্ড-৩, ফাসল আল হামযা, বাব আল লাম, পৃঃ৩৩১, প্রিন্টঃ কায়রো, হালাবী ফাউন্ডেশন ।২. সূরা আল কেসাস, আয়াত নং-২৯ ।৩. সূরা আল আনকাবুত, আয়াত নং-৩৩ ।৪. সূরা আল হুদ,আয়াত নং-৪৫-৪৬ ।৫. সূরা আল হুদ,আয়াত নং-৭৩ ।৬. সূরা আহযাব,আয়াত নং-৩৩ ।৭. রুহুল মায়ানি, আলুসী, খণ্ড-২৪, পৃঃ ১৪।৮. প্রাগুক্ত৯. তাফসীর আল কাশশাফ, খণ্ড-৩, পৃঃ ২৬; ফাতহ আল ক্বাদীর, শাওকানী, খণ্ড-৪, পৃঃ ২৮০।১০. আকরামাহ সম্পর্কে বিস্তারিত পড়ুনঃক) আত তাবাকাতুল কোবরা, খণ্ড-৫, পৃঃ ১৪১ ।খ) মিযান আল এ’তিদাল, যাহাবী, তারজামাতে আকরামাহ ।গ) আল মা’য়ারিফ, ইবনে কুতাইবা, পৃঃ-৪৫৫, প্রিন্ট কোম ।১১. মিযান আল এ’তিদাল, যাহাবী, খণ্ড-৩, পৃঃ ১৭৩,৫৬২; আল ফাসল লি ইবনে হাযম, খণ্ড-৪, পৃঃ ২০৫ ।১২. সূরা আহযাব,আয়াত নং-৩২ ।১৩. সূরা আহযাব,আয়াত নং-৩০ ।১৪. সহি বুখারী, খণ্ড-৩, পৃঃ ৩৪ ।১৫. সূরা তাহরীম,আয়াত নং-৪ ।১৬. সহি বুখারী, খণ্ড-৭, পৃঃ ২৮-২৯ ।১৭. তাফসীর আল কাবির, খণ্ড-৩, পৃঃ ৪ ।১৮. মুসনাদে আহমাদ, খণ্ড-৬, পৃঃ১১৫; তাফসীরে তাবারী, খণ্ড-২৮, পৃঃ ১০১; আত তাবাকাতুল কোবরা, খণ্ড-৮, পৃঃ ১৩৫; সহি বুখারী, খণ্ড-৩,পৃঃ ১৩৭; খণ্ড-৪, পৃঃ ২২; সহি মুসলিম, কিতাব আত তালাক, হাদীস নং-৩১,৩২,৩৩,৩৪।১৯. কামেল ফি আত তারিখ, খণ্ড-৩ পৃঃ১০৫; আল ইমামাহ ওয়াস সিয়াসাহ, ইবনে কুবাইবা, খণ্ড-১, পৃঃ ৭১,৭২, গবেষক আলী শিরী; আল ফুতুহ, খণ্ড-২, পৃঃ ২৪৯ ।২০. আদ দুররুল মানসুর, সূয়ুতী, খণ্ড-৪, পৃঃ ১৯৮; মুশকিল আল আসার, খণ্ড-১, পৃঃ ২৩৩ একই বিষয়ে শব্দের তারতম্য ভেদে বিভিন্ন হাদীস বিদ্যমান, দৃষ্টান্ত স্বরূপঃ সহি আত তিরমিযি, খণ্ড-১৩ পৃঃ ২৪৮; মুসনাদে আহমাদ, খণ্ড-৬, পৃঃ ৩০৬; উসদুল গা’বা, খণ্ড-৪, পৃঃ ২৯ ।২১. মুসতাদরাক আস সাহিহাইন, খণ্ড-৩, পৃঃ ১৪৭; সহি মুসলিম, খণ্ড-৫, পৃঃ ১৫৪, মুসনাদে আহমাদ, খণ্ড-১, পৃঃ ৯; সুনানে বায়হাকী, খণ্ড-৬, পৃঃ ৩০০ ।২২. আদ দুররুল মানসুর, সূয়ুতী, খণ্ড-৫, পৃঃ ১৯৯; তাফসীরে ইবনে কাসীর, খণ্ড-৩, পৃঃ ৪৮৩; মুসনাদ আত তাইয়ালীসি, খণ্ড-৮, পৃঃ ২৭৪; মুসতাদরাক আস সাহিহাইন, খণ্ড-৩, পৃঃ ১৪৭; সহি মুসলিম, খণ্ড-৫, পৃঃ ১৫৪, মুসনাদে আহমাদ, খণ্ড-১, পৃঃ ৯; সুনানে বায়হাকী, খণ্ড-৬, পৃঃ ৩০০ ।২৩. সূরা আলে ইমরান, আয়াত নং-৬১ ।২৪. সহি মুসলিম, খণ্ড-৬, বাবে ফাযায়িলে আলী, পৃঃ ১২০,১২১ ।২৫. মুসনাদে আহমাদ, খণ্ড-৬, পৃঃ ৩০৪,৩১৯ ।২৬. সহি মুসলিম, খণ্ড-৭, পৃঃ ১২৩ ।২৭. দুরারুস সিমতাইন, পৃঃ ২৩৯; উসদুল গাবা, খণ্ড-২, পৃঃ ১২, খণ্ড-৩, পৃঃ৪১৩, খণ্ড-৪, পৃঃ২৯; মুসনাদে আহমাদ, খণ্ড-১, পৃঃ১৮৫, খণ্ড-৩, পৃঃ২৫৯, খণ্ড-৬, পৃঃ১৯৮; তাফসীরে তাবারী, খণ্ড-২২, পৃঃ৭ ।২৮. সহি মুসলিম, খণ্ড-২, পৃঃ২৬৮; বাবে ফাযায়িলে আহলে বাইত; মুসতাদরাক আস সাহিহাইন, খণ্ড-৩, পৃঃ ১৪৭; তাফসীরে তাবারী, খণ্ড-২২, পৃঃ৫ ।আল্লাহুম্মা সাল্লে আলা মোহাম্মদ দিন ওয়া আলে মোহাম্মদ ওয়া আজ্জিল ফারজাহুম খালিফা তুল বিলা ফাসালনিবেদক________ মোঃ জাহিদ হোসেন
আহলে বাইত আঃ কাদের কে বলা হয়েছে
পর্ব (((((শেষ)))))
চারঃ মুসলিম তার সহিহাতে এভাবে লিপিবদ্ধ করেছেনঃ যখন অবতীর্ণ হল নিম্নলিখিত আয়াতটি
فَقُلْ تَعَالَوْا نَدْعُ أَبْنَاءَنَا وَأَبْنَاءَكُمْ وَنِسَاءَنَا وَنِسَاءَكُمْ وَأَنفُسَنَا وَأَنفُسَكُمْ ثُمَّ نَبْتَهِلْ فَنَجْعَل لَّعْنَتَ اللَّـهِ عَلَى الْكَاذِبِينَ
অর্থাৎঃ বল (হে নবী)-এসো, আমরা আমাদের সন্তানদের, মহিলাদের এবং নিজেদেরকে ডেকে আনি আর তোমারাও তাই কর । অতঃপর (এসো) চ্যালেঞ্জ করি আর মিথ্যাবাদীদের উপর আল্লাহর অভিসম্পাত বর্ষন করি ।২৩
তখন মহানবী (সা.) আলী, ফাতিমা, হাসান ও হুসাইনকে ডেকে আনলেন । তিনি বললেনঃ
الهی هولاء اهلی
অর্থাৎঃ হে আল্লাহ এরা আমার আহলে বাইত ।২৪
পাঁচঃ সহি তিরমিযি গ্রন্থে নিম্নলিখিতভাবে বর্ণীত আছেঃ
তাতহীরের আয়াত নাযিল হবার পর থেকে ছয় মাস পর্যন্ত প্রতিদিন যোহর নামাজের সময় আল্লাহর রাসুল ফাতিমার গৃহে আগমন করে উক্ত আয়াত পাঠ করতেন । প্রিয় নবী (সা.) উক্ত আয়াত অবতীর্ণ হওয়ার সময় বলেছেনঃ
اللهم اهل بیتی و خاصتی فاذهب عنهم الرجس و طهرهم تطهیرا
অর্থাৎঃ হে আল্লাহ আমার আহলে বাইত থেকে তুমি সকল অপবিত্রতা দূরীভূত কর এবং পূত-পবিত্র কর ।২৫
ছয়ঃ সহি মুসলিম ও জামেয় উসূল গ্রন্থদ্বয়ে এভাবে বর্ণীত আছে যে, হাসীন বিন সামারাহ যায়েদ বিন আরকামকে জিজ্ঞেস করলেন, নবীর পত্নীগণও কি আহলে বাইতের মধ্যে গণ্য ? তিনি উত্তরে বললেন, আল্লাহর শপথ, না এরকম নয় । কেননা স্ত্রী জীবনের কিছু সময় স্বামীর সাথে অবস্থান করে । অতঃপর স্বামী তালাক দিয়ে দিলে সে তার পিতা-মাতা আত্মীয়-স্বজনের কাছে প্রত্যাবর্তন করে এবং স্বামী থেকে সম্পূর্ণভাবে পৃথক হয়ে যায় । কিন্তু রাসুলের আহলে বাইত এমন সব ব্যক্তিবর্গ যাদের জন্য সাদকা গ্রহণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে, তারা যেখানেই যান না কেন কখনো পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হতে পারেন না ।২৬
সাতঃ অন্যত্র এরূপ উল্লেখ আছে যে, তাতহীরের আয়াত পাঁচজন তথা নবী (সা.), হযরত আলী ইবনে আবি তালিব, হযরত ফাতিমা, হযরত হাসান ইবনে আলী ও হযরত হুসাইন ইবনে আলীর জন্য অবতীর্ণ হয়েছে ।২৭
আটঃ বুখারী ও মুসলিম উভয়েই হযরত আয়েশার সূত্রে বর্ণনা করেছেন যে, মুসআব বিন শাইবাহ তার বোন সাফিয়্যা থেকে বর্ণনা করেছেন, তিনি হযরত আয়েশা থেকে বর্ণনা করেছেনঃ ‘একদা রাসুল (সা.) একটি কালো আ’বা পরিধান করে গৃহের বাইরে আসলেন । পথিমধ্যে হাসান ইবনে আলীর সাথে দেখা হল । তিনি হাসানকে স্বীয় আ’বার ভিতর প্রবেশ করালেন । অতঃপর হুসাইন ইবনে আলী আগমন করলে তাকেও পূর্বানুরূপভাবে তার আ’বার ভিতরে নিয়ে নিলেন । অতঃপর ফাতিমা ও আলী ইবনে আবি তালিব আগমন করলে তারাও নবীর আ’বার ভিতরে প্রবেশ করলেন । আর পরক্ষণে তিনি নিম্নোক্ত আয়াতটি পাঠ করেনঃ
إِنَّمَا يُرِيدُ اللَّـهُ لِيُذْهِبَ عَنكُمُ الرِّجْسَ أَهْلَ الْبَيْتِ وَيُطَهِّرَكُمْ تَطْهِيرًا
অর্থাৎঃ-নিশ্চিয়ই আল্লাহ মনস্থ করলেন তোমাদের নিকট থেকে সমস্ত প্রকার অপবিত্রতা থেকে দূরীভূত করতে হে আহলে বাইত এবং মনস্থ করলেন তোমাদেরকে পুত-পবিত্র করতে ।২৮
তথ্যসূত্রঃ
১. আল ক্বামুস আল মুহিত্বলিল ফিরুযাবাদী, খণ্ড-৩, ফাসল আল হামযা, বাব আল লাম, পৃঃ৩৩১, প্রিন্টঃ কায়রো, হালাবী ফাউন্ডেশন ।
২. সূরা আল কেসাস, আয়াত নং-২৯ ।
৩. সূরা আল আনকাবুত, আয়াত নং-৩৩ ।
৪. সূরা আল হুদ,আয়াত নং-৪৫-৪৬ ।
৫. সূরা আল হুদ,আয়াত নং-৭৩ ।
৬. সূরা আহযাব,আয়াত নং-৩৩ ।
৭. রুহুল মায়ানি, আলুসী, খণ্ড-২৪, পৃঃ ১৪।
৮. প্রাগুক্ত
৯. তাফসীর আল কাশশাফ, খণ্ড-৩, পৃঃ ২৬; ফাতহ আল ক্বাদীর, শাওকানী, খণ্ড-৪, পৃঃ ২৮০।
১০. আকরামাহ সম্পর্কে বিস্তারিত পড়ুনঃ
ক) আত তাবাকাতুল কোবরা, খণ্ড-৫, পৃঃ ১৪১ ।
খ) মিযান আল এ’তিদাল, যাহাবী, তারজামাতে আকরামাহ ।
গ) আল মা’য়ারিফ, ইবনে কুতাইবা, পৃঃ-৪৫৫, প্রিন্ট কোম ।
১১. মিযান আল এ’তিদাল, যাহাবী, খণ্ড-৩, পৃঃ ১৭৩,৫৬২; আল ফাসল লি ইবনে হাযম, খণ্ড-৪, পৃঃ ২০৫ ।
১২. সূরা আহযাব,আয়াত নং-৩২ ।
১৩. সূরা আহযাব,আয়াত নং-৩০ ।
১৪. সহি বুখারী, খণ্ড-৩, পৃঃ ৩৪ ।
১৫. সূরা তাহরীম,আয়াত নং-৪ ।
১৬. সহি বুখারী, খণ্ড-৭, পৃঃ ২৮-২৯ ।
১৭. তাফসীর আল কাবির, খণ্ড-৩, পৃঃ ৪ ।
১৮. মুসনাদে আহমাদ, খণ্ড-৬, পৃঃ১১৫; তাফসীরে তাবারী, খণ্ড-২৮, পৃঃ ১০১; আত তাবাকাতুল কোবরা, খণ্ড-৮, পৃঃ ১৩৫; সহি বুখারী, খণ্ড-৩,পৃঃ ১৩৭; খণ্ড-৪, পৃঃ ২২; সহি মুসলিম, কিতাব আত তালাক, হাদীস নং-৩১,৩২,৩৩,৩৪।
১৯. কামেল ফি আত তারিখ, খণ্ড-৩ পৃঃ১০৫; আল ইমামাহ ওয়াস সিয়াসাহ, ইবনে কুবাইবা, খণ্ড-১, পৃঃ ৭১,৭২, গবেষক আলী শিরী; আল ফুতুহ, খণ্ড-২, পৃঃ ২৪৯ ।
২০. আদ দুররুল মানসুর, সূয়ুতী, খণ্ড-৪, পৃঃ ১৯৮; মুশকিল আল আসার, খণ্ড-১, পৃঃ ২৩৩ একই বিষয়ে শব্দের তারতম্য ভেদে বিভিন্ন হাদীস বিদ্যমান, দৃষ্টান্ত স্বরূপঃ সহি আত তিরমিযি, খণ্ড-১৩ পৃঃ ২৪৮; মুসনাদে আহমাদ, খণ্ড-৬, পৃঃ ৩০৬; উসদুল গা’বা, খণ্ড-৪, পৃঃ ২৯ ।
২১. মুসতাদরাক আস সাহিহাইন, খণ্ড-৩, পৃঃ ১৪৭; সহি মুসলিম, খণ্ড-৫, পৃঃ ১৫৪, মুসনাদে আহমাদ, খণ্ড-১, পৃঃ ৯; সুনানে বায়হাকী, খণ্ড-৬, পৃঃ ৩০০ ।
২২. আদ দুররুল মানসুর, সূয়ুতী, খণ্ড-৫, পৃঃ ১৯৯; তাফসীরে ইবনে কাসীর, খণ্ড-৩, পৃঃ ৪৮৩; মুসনাদ আত তাইয়ালীসি, খণ্ড-৮, পৃঃ ২৭৪; মুসতাদরাক আস সাহিহাইন, খণ্ড-৩, পৃঃ ১৪৭; সহি মুসলিম, খণ্ড-৫, পৃঃ ১৫৪, মুসনাদে আহমাদ, খণ্ড-১, পৃঃ ৯; সুনানে বায়হাকী, খণ্ড-৬, পৃঃ ৩০০ ।
২৩. সূরা আলে ইমরান, আয়াত নং-৬১ ।
২৪. সহি মুসলিম, খণ্ড-৬, বাবে ফাযায়িলে আলী, পৃঃ ১২০,১২১ ।
২৫. মুসনাদে আহমাদ, খণ্ড-৬, পৃঃ ৩০৪,৩১৯ ।
২৬. সহি মুসলিম, খণ্ড-৭, পৃঃ ১২৩ ।
২৭. দুরারুস সিমতাইন, পৃঃ ২৩৯; উসদুল গাবা, খণ্ড-২, পৃঃ ১২, খণ্ড-৩, পৃঃ৪১৩, খণ্ড-৪, পৃঃ২৯; মুসনাদে আহমাদ, খণ্ড-১, পৃঃ১৮৫, খণ্ড-৩, পৃঃ২৫৯, খণ্ড-৬, পৃঃ১৯৮; তাফসীরে তাবারী, খণ্ড-২২, পৃঃ৭ ।
২৮. সহি মুসলিম, খণ্ড-২, পৃঃ২৬৮; বাবে ফাযায়িলে আহলে বাইত; মুসতাদরাক আস সাহিহাইন, খণ্ড-৩, পৃঃ ১৪৭; তাফসীরে তাবারী, খণ্ড-২২, পৃঃ৫ ।
আল্লাহুম্মা সাল্লে আলা মোহাম্মদ দিন ওয়া আলে মোহাম্মদ ওয়া আজ্জিল
ফারজাহুম খালিফা তুল বিলা ফাসাল
নিবেদক________ মোঃ জাহিদ হোসেন
মন্তব্যসমূহ